কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনা রুখতে নিতে হবে চরম আগ্রাসী ভূমিকা

সমকাল ডা. পলাশ বসু প্রকাশিত: ১২ জুন ২০২০, ১৫:০৬

দেশে ক্রমবর্ধমান হারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় দেশে মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে ঢাকার রাজাবাজারে লকডাউন শুরু হয়েছে। বলা হচ্ছে এটা পাইলট প্রজেক্ট। শুরুতে ১৪ দিনের জন্য লকডাউন দেওয়া হয়েছে। পরে যুক্তিপূর্ণভাবে নিশ্চয় বাড়াতে হবে এ সময়। কারণ ১৪ দিন পরে রাজাবাজার করোনামুক্ত হয়ে যাবে এটা চিন্তা করা বাতুলতামাত্র। আর এ সময়ে টেস্টের সংখ্যা বাড়ানোটা খুবই দরকার। প্রয়োজনে এক একটা বিল্ডিং ধরে ধরে তার সব বাসিন্দাদের স্যাম্পল একত্রে নিয়ে পিসিআর করা যেতে পারে। সেই স্যাম্পল পজিটিভ হলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এ বিল্ডিং এ করোনা আক্রান্ত এক বা একাধিক রোগী আছেন। পরে আলাদাভাবে আবার তাদের স্যাম্পল নিয়ে টেস্ট করে আক্রান্তদের আলাদা করা যেতে পারে।

খাবার সরবরাহ, চিকিৎসার প্রয়োজনীতাসহ জরুরি অনেক বিষয় সামনে আসবে বিধায় একটা নিবিড় সমন্বয় দরকার হবে আমাদের এসব করতে গেলে। একই সাথে এ পরিকল্পনা সারাদেশে বাস্তবায়নের জন্য উদ্যোগী হতে হবে। কারণ পুরো দেশকে করোনামুক্ত করার জন্য চেষ্টা চালাতে হবে। সেটা কঠিনই বটে। তবে আগ্রাসীভাবে যথাযথ ব্যবস্থা নিলে আক্রান্ত ও মৃত্যুহার সবই কমবে। স্বস্তিতে থাকতে পারব আমরা।

হাসপাতালগুলোতে এখন যে অবস্থা তা চলমান থাকলে আগামী দুই সপ্তাহ পরে অবস্থা অনুমেয়৷ এজন্য হাসপাতালে করোনারোগী কারা ভর্তি হতে পারবেন তা ইমারজেন্সিতে আসলে রোগীর অবস্থা দেখে সিদ্ধান্ত নিতে বলতে হবে চিকিৎসকদের। কারণ যেসব রোগীর শ্বাসকষ্ট নেই বা কো-মরবিডিটি নেই তাদের হাসপাতালে ভর্তির কোন প্রয়োজন নেই। বাসায় আইসেলেশানে থাকা সম্ভবপর না হলে তাদের জন্য স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসোলেশান সেন্টার প্রস্তুত করে সেখানে রাখা যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও