সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ অপর্যাপ্ত, বলেছেন অর্থনীতিবিদরা

সময় টিভি প্রকাশিত: ১২ জুন ২০২০, ০৯:২৭

এমনিতেই কোভিড ঝড়ে বিধ্বস্ত পুরো দেশের অর্থনীতি। এমন অবস্থায় ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এমন অবস্থায় অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, সবার আগে দরকার দেশের প্রান্তিক মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা ও করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যূনতম জীবনমান নিশ্চিত করা।


করোনাকালে দারিদ্র্য, অতিদারিদ্র্য হার বাড়ছে। চাকরি হারাচ্ছে মানুষ। ঝুঁকিতে পড়ছে জীবন-জীবিকা। ধারণা করা হচ্ছে করোনা ধাক্কায় দারিদ্র্যের হার ২৪.৩ শতাংশ বেড়ে ৪০ শতাংশ ছাড়াবে।

এমন বাস্তবতায় ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ১৪ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৯৫ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা; যা জিডিপির তিন শতাংশ। যদিও এই বরাদ্দের বড় অংশ ব্যয় হবে সরকারি চাকুরিজীবিদের পেনশন দিতে। আর পেনশন খরচ বাদ দিলে সামাজিক সুরক্ষায় খরচ জিডিপির ২ শতাংশের মতো।

তাই প্রস্তাবিত বাজেটে বয়স্ক ভাতা, বিধবা-স্বামী পরিত্যক্তা ও প্রতিবন্ধী এই তিন শ্রেণিতে মাত্র ১১ লাখ মানুষ নতুন করে সামাজিক সুরক্ষার আওতায় আসবে। সামাজিক নিরাপত্তা খাতের মোট ভাতাভোগীর ৯০ শতাংশ এই তিন শ্রেণির আওতাভুক্ত। যারা মাসিক ৫০০-৭৫০ টাকা হারে ভাতা পান। তাই সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ ও উদ্যোগকে অপর্যাপ্ত বলছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকরা।




বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের সাবেক মূখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন জানান, অর্থনীতিতে যারা সরাসরি অবদান রাখেন, সেই শ্রমিকরা যে জীবিকার সংকটে আছেন তাদের পাশে আমরা কিভাবে দাঁড়াতে পারি সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের ফসল ও চিংড়ি ঘের। এদিকে করোনায় সারা বিশ্বের খাদ্য নিরাপত্তা হুমকিতে পড়ার নানা হুঁশিয়ারিও আছে মাথার উপর। এমন অবস্থায় দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মনোযোগ দেয়া জরুরি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

কৃষি অর্থনীতিবিদ আ. সাত্তার মণ্ডল জানান, ইতোমধ্যে গ্রামঞ্চলে খাদ্য জোগানে যে চাপ পড়েছে, সেটাও দিন দিন প্রকট হতে থাকবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও