পুরাতন অর্থবছর শেষে ও নতুন অর্থবছরের সন্ধিক্ষণে থাকা জুন মাস প্রত্যেক বছরই গুরুত্বপূর্ণ। এসময়ের গুরুত্বকে সামনে রেখেই ঝুঁকির মধ্যেও অফিস খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
টানা দীর্ঘ ছুটির পর সরকারি-বেসরকারি অফিস খুললেও কাজের কাজ তেমন হচ্ছে না। ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যারা বিভিন্ন দপ্তরে যাচ্ছেন তাদের কেউ প্রত্যাশিত সেবা পাচ্ছেন না। বিশেষ করে আর্থিক লেনদেন সম্পর্কিত ফাইলের বিলম্বিত গতি সব কাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে অন্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।
গোলাম মোহতামীম নাঈম ঢাকায় একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। কিছুদিন আগে মালদ্বীপে আরও ভালো একটি চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন। তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক সবধরনের সনদপত্র ওই দেশে পাঠাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাবোর্ড ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সত্যায়ন প্রয়োজন। সরকারি অফিস খুললেও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে তিনি কাজগুলো করাতে পারছেন না।
কারণ হিসেবে নাঈম বলেন, যেখানেই যাচ্ছি ঠিকমতো কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে এক টেবিলে কাজ হলে অন্য জায়গায় আটকে থাকছে। এভাবেই সেবা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মানুষকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.