You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যা দেখে বাংলাদেশ দলের স্পিন কোচ হওয়ার আগ্রহ হয় ভেট্টোরির

নিউজিল্যান্ডের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার তিনি। খেলোয়াড়ি জীবন শেষে কোচিংকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন। ড্যানিয়েল ভেট্টোরি মূলত হেড কোচ হিসেবেই কাজ করেছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু বা ব্রিসবেন হিটের মতো বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি দলে। তার ওপরই ছিল দল চালানোর মূল দায়িত্ব। এমন একজন হাইপ্রোফাইল কোচ বেশ খরুচে হলেও বাংলাদেশ ঠিকই ভেট্টোরির সঙ্গে চুক্তি করতে পেরেছে। বছরে ১০০ দিনের চুক্তিতে তিনি এখন টাইগারদের স্পিন কোচ। গুরুদায়িত্ব পালন করে যিনি অভ্যস্ত, কেন এখানে একটি বিভাগে কাজ করতে রাজি হলেন? ভেট্টোরি জানালেন কারণ। মূলত স্পিনারদের সঙ্গে আলাদাভাবে কাজ করার সুযোগ হবে ভেবেই নাকি বাংলাদেশে আসতে আগ্রহ হয় তার । তিনি জানতেন, এখানে আসলে ভালোমানের কয়েকজন স্পিনার পাবেন ছাত্র হিসেবে। 'ক্রিকবাজ'কে দেয়া এক সাক্ষাতকারে ভেট্টোরি বলেন, ‘আমি এই চাকরিটা মূলত নিয়েছি, কারণ আমি চাইছিলাম আলাদাভাবে স্পিনারদের সঙ্গে কাজ করতে। আমি আগে কাজ করেছি পুরো একটি দল নিয়ে। প্রায়ই মনে হতো, স্পিনারদের হয়তো অবহেলা করছি। কিন্তু আমি তো তাদের নিয়েই কাজ করতে চাই। সেইসঙ্গে আমি এটাও ভেবেছি, বাংলাদেশে যেসব স্পিনার দেখেছি তারা খুব ভালোমানের।’ স্পিনারদের মধ্যে তাইজুল ইসলামের আলাদা প্রশংসা করেন ভেট্টোরি। টাইগার স্পিন কোচের মতে, তাইজুল সামনের দিনগুলোতে বিদেশের মাটিতেও ভালো করতে পারবেন। এছাড়া তরুণ নাঈম হাসান, আমিনুল ইসলাম বিপ্লবদের নিয়েও উচ্ছ্বসিত ভেট্টোরি। তিনি বলেন, ‘তাইজুল...নাঈমকে কিছুটা দেখেছি। আমি আসলেই এখানে দারুণ কয়েকজন স্কিলফুল স্পিনার দেখেছিলাম। তারপর টিম ম্যানেজম্যান্টের বাকিদের সঙ্গে কথা বললাম...রাসেল ডোমিঙ্গো বিপ্লবের মতো রিস্ট স্পিনারদের ওঠে আসা কথা বলছিলেন। তিনি এই স্পিনিং গ্রুপটা নিয়ে খুবই রোমাঞ্চিত।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন