কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সীমাবদ্ধতার মাঝেও গলদার রেণু উৎপাদনে সফলতা

বেসরকারি বাণিজ্যিক হ্যাচারি যখন বন্ধ, তখন বাগেরহাট সরকারি মত্‍স্যবীজ খামারে গলদার রেণু উৎপাদনে সফলতা পাওয়া গেছে। এবার এ খামারে অন্তত আড়াই লাখ রেণু উৎপাদন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় এটা নগণ্য হলেও সীমিত বিনিয়োগ ও জনবল সংকটের মাঝে এ সফলতাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন চিংড়ি খাতসংশ্লিষ্টরা।বাগেরহাট সরকারি মত্‍স্যবীজ খামার সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬৪ সালে বাগেরহাট শহরতলির গোবরদিয়া নামক স্থানে ৮ দশমিক ৪ একর জমির ওপর মত্‍স্যবীজ উৎপাদন খামার প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ৫৪ বছর অর্থাৎ ২০১৮ সাল পর্যন্ত এ খামারে শুধু সাদা মাছের রেণু ও চারা পোনা উৎপাদন হয়ে আসছিল। ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো এ খামারে গলদা রেণু উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়া হয়। ওই বছর এক লাখ রেণুর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে দুই লাখ অর্থাৎ দ্বিগুণ রেণু উৎপাদনে সক্ষম হন খামারের কর্মীরা। এ সফলতার ধারাবাহিকতায় এবার গলদা রেণু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে আড়াই লাখ। এরই মধ্যে ১০৫টি মা চিংড়ি থেকে প্রায় ছয় লাখ লার্ভা সংগ্রহ করা হয়েছে। সাতদিনের মধ্যে এগুলো রেণু পোনা হিসেবে বিক্রি করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।সূত্র জানায়, খামারটির মূল সমস্যা বাজেট ও লোকবল। একজন করে টেকনিশিয়ান, হ্যাচারি অ্যাটেন্ড্যান্ট, ক্ষেত্র সহকারী, অফিস সহকারী ও দুজন নৈশপ্রহরী নিয়ে খামারটি পরিচালিত হচ্ছে। আর রেণু উৎপাদনে বাজেট মাত্র ৮০ হাজার টাকা। এ বাজেট ও জনবল দিয়ে দুই লাখ রেণু উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। পর্যাপ্ত অর্থ ও জনবল পাওয়া গেলে এ খামারে বাণিজ্যিকভাবে গলদার রেণু উৎপাদন করে আয়ও বাড়ানো যাবে। কারণ শুধু বাগেরহাটেই প্রতি বছর দু-তিন কোটি গলদা চিংড়ির রেণুর চাহিদা আছে।খামারের ব্যবস্থাপক নির্মল কুমার কুণ্ডু বলেন, যখন একের পর এক হ্যাচারি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তখন আমরা উদ্যোগ নিই গলদা চিংড়ি রেণু উৎপাদনে। ২০১৯ সালে মাত্র ৮০ হাজার টাকার সরকারি বাজেট নিয়ে রেণু উৎপাদনের চেষ্টা করি। প্রথম বছরেই আমরা সফল হই। এক লাখ রেণুর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে দুই লাখ উৎপাদন করতে সক্ষম হই। চলতি বছর পিরোজপুরের বলেশ্বর নদী থেকে ১০৫টি মা মাছ সংগ্রহ করি। মাছগুলো থেকে প্রায় ছয় লাখ লার্ভা পাওয়া গেছে, যা কয়েক দিনের মধ্যেই রেণুতে পরিণত হবে। আশা করি, এ দিয়ে প্রায় আড়াই লাখ রেণু হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন