কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বন্ধ হয়ে যায় অফিস-কলকারখানা। এমতাবস্থায় ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ বা বাসা থেকে কাজের সিদ্ধান্ত নেয় অনেক অফিস।বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও অনলাইনে তাদের ক্লাস চালিয়ে নেয়ার পদক্ষেপ নেয়। এ সকল কাজে সবাই দ্বারস্থ হন স্মার্ট ডিভাইসের।
এমতাবস্থায় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই এখন গৃহবন্দী। বাসার বৈঠকখানাগুলো হয়ে গেছে অস্থায়ী অফিস, ডাইনিং রুম হয়েছে ক্লাসরুম আর রান্নাঘরগুলো ফুড ভ্লগিং স্টুডিওতে পরিণত হয়েছে।হালের স্মার্টফোনগুলো হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়ারে যথেষ্ট শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও বর্তমান সময়ে সব কাজ স্মার্টফোনের মাধ্যমে করা একটু কঠিন হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে, বলা যেতে পারে স্ক্রিন সাইজের কথা। ভার্চুয়ালি ক্লাস করার বা নেয়ার ক্ষেত্রে, কিংবা অফিসের মিটিং এ সবার সাথে যোগাযোগের আরো ভালো অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে বড় স্ক্রিন সুবিধাজনক।
তাই, অফিস ও ডিসট্যান্স লার্নিংয়ের নানান কাজ, যেমন ওয়ার্ড ফাইল করা, প্রেজেন্টেশন তৈরি করার ক্ষেত্রে কাজকে সহজ করে তোলে ট্যাবলেট।বলা যায়, ডিসট্যান্স লার্নিং বা দূরশিক্ষণে ট্যাবলেট বিশেষ ভূমিকা রাখছে। কেননা, অনলাইন শিক্ষায় ক্লাস নোটগুলো অনলাইনেই পড়তে হয়, যদি না বাসায় প্রিন্টার থাকে। এ অবস্থায়, স্মার্টফোনে পড়ার চেয়ে ট্যাবলেটে পড়া অনেক সুবিধাজনক। বসে নেই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোও।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.