করোনার প্রকোপে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হচ্ছে সবাইকে। মার্চের শেষের দিকে বন্ধ হয়ে যায় সিনেমা হলগুলো। দীর্ঘদিন হল বন্ধ থাকায় বিপাকে শিল্পী, কলাকুশলীসহ সিনেমা হলের মালিক ও কর্মচারীরা। সিনেমা হল বন্ধ থাকায় অর্ধাহারে কাটছে অনেকের জীবন।
মিরপুরের সনি সিনেমা হলে ৩৪ বছর ধরে চাকরি করেন আব্দুল সামাদ। তিনি এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘আমাদের দেখার কেউ নেই, আল্লাহপাক আমাদের চালাচ্ছেন। জীবনের পুরোটাই সিনেমা হলে কাটিয়েছি। এখন হল বন্ধ হওয়ায় আমরা ঘরে বসে আছি। আমার মতো হাজার হাজার সিনেমা হল কর্মচারী সমস্যায় আছে। এখনই সিনেমা হল না খোলা হলে না খেয়ে মরতে হবে আমাদের।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত সংখ্যক যাত্রী নিয়ে গত ৩১ মে থেকে গণপরিবহন চলছে। আমি দেখেছি বেশির ভাগ মানুষই নিয়ম মানছে। সাধারণ মানুষও চলাচল করছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমাদের সিনেমা হলগুলো খুলে দিতে সমস্যা কোথায়। আমাদের দেশের সিনেমা হলে আসন সংখ্যা হাজারেরও ওপরে। সেখানে সীমিত আকারে ২০০ দর্শক ছবি দেখলে তো সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.