ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে মধুমতি নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ও টগরবন্দ ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রাম এখন হুমকির মুখে পড়েছে। এরই মাঝে ১০/১৫ হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র বাজড়া-চরডাঙ্গার পাকা সড়কসহ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে গুচ্ছগ্রামের ১২৫টি বাড়ি, বাজরা পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদ ও নানা স্থাপনা।
এছাড়া চরম হুমকির মুখে রয়েছে বাজরা চরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালসহ কয়েকটি গ্রামের বসতবাড়ি। টগরবন্দ ইউনিয়ন ও গোপালপুর ইউনিয়নকে মধুমতি নদীর ভয়াবহ ভাঙন থেকে রক্ষার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী। তারা অতিদ্রুত ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রধান মন্ত্রীর নিকট নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য স্থায়ী উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান।
এলাকাবাসী বলেন, ‘চোখের সামনে বাপ-দাদার পৈত্রিক ভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে, যা মেনে নেওয়া কত কষ্টের ভুক্তভোগী হিসেবে আমরাই জানি।’ তারা বলেন, ‘নদীর পানি বাড়তে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙন শুরু হয়ে গেছে। গতবছর আমাদের শত শত বসতবাড়ি এবং হাজার হাজার একর ফসলি জমি মধুমতি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন অবশিষ্ট যা রয়েছে তাও ভেঙ্গে যাচ্ছে। এরই মাঝে আমাদের একমাত্র যাতায়াতের বাজড়া-চরডাঙ্গা পাঁকা সড়কটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন রাতে ভয়ে থাকি এই বুঝি আমাদের ঘর নদীগর্ভে চলে যাবে।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.