কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পশ্চিমবঙ্গের কাছে এসে ফিরে যাবে পঙ্গপাল!

ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের ক্ষত এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি পশ্চিমবঙ্গ। এরই মধ্যে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে হানা দিয়েছে পঙ্গপাল। বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের জন্যও।  জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) তাদের পর্যবেক্ষণে বলছে, রাজস্থানে থেকে পঙ্গপালের ঝাঁক মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রে ঢুকে পড়েছে। জুলাই পর্যন্ত এরা আসতে থাকবে। তখন বাতাস অনুকূলে পেয়ে পশ্চিমবঙ্গের গা ঘেঁষে থাকা রাজ্য বিহার ও উড়িস্যাতেও পৌঁছে যাবে।  তবে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকবে না। মৌসুমী বায়ূ তখন উল্টো দিকে বইতে শুরু করায় এখানেই তাদের গতি থেমে যাবে। তারা তখন সামনে না গিয়ে আবার রাজস্থানের দিকে ফিরে আসবে। সে সময় তাদের প্রজণনেরও সময় হবে। তার জন্য পশ্চিমবঙ্গের মাটি উপযোগী নয়। পশ্চিমবঙ্গে পঙ্গপালের হামলার এখনও কোনো সতর্কবার্তা জারি করেনি ভারতের কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রণালয়।  রাজ্যের কৃষি দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, রাজ্যে হামলার আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। তাই প্রতিনিয়ত পঙ্গপালের গতিবিধির উপর বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। তারা বলছেন, যে সব রাজ্যে পঙ্গপাল হানা দিয়েছে তাদের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গ একটু সুবিধাজনক অবস্থায় আছে। কারণ, পঙ্গপালের আক্রমণের মূল লক্ষ্য সবুজ ফসলে ভরা জমি। মূলত এই সময়ে রাজ্যের জমিতে ফসলের পরিমাণ খুবই কম। বোরো ও রবি ফসলের বেশিরভাগটাই তুলে নেওয়া হয়েছে। বাকি যা ছিল তা আম্ফানের কারনে নষ্ট হয়ে গেছে।  ভারতের কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘লোকাস্ট ওয়ার্নিং অর্গানাইজেশন’ দেশ জুড়ে পঙ্গপাল হানার উপরে নজরদারি করে। সংস্থার উপপরিচালক (ফসল সুরক্ষা) কে এল গুর্জর জানান, এই মুহূর্তে যেভাবে হাওয়া বইছে, তাতে পঙ্গপালের পশ্চিমবঙ্গে বা পূর্ব ভারতে পৌঁছে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। কারণ, হাওয়া সে দিকে বইছে না। বাংলায় গত তিন-চার দশকে পঙ্গপাল হানা দেয়নি।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন