মঙ্গলবার পর্যন্ত বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৭০৯ জন মারা গেছে। তবে দেশের চেয়ে বিদেশে প্রাণঘাতি এ ভাইরাসে বাংলাদেশি মৃত্যুর সংখ্যা বেশি। এখন পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আক্রান্ত হয়ে ৮০৬ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস ও কূটনৈতিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশি মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানকার কমিউনিটি ও দূতাবাস সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ২৬৪ জন বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। যাদের বড় অংশই নিউয়র্কে বসবাস করতেন। বিদেশে করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে যুক্তরাজ্যে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশটিতে ২২০ জন বাংলাদেশি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবারের পরে দেশটিতে এখনও কোনো বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর আসেনি। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যর পরে করোনা সংক্রমণে সৌদি আরবে মৃত বাংলাদেশির সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। মঙ্গলবার দেশটির বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা জানান, এখন পর্যন্ত সৌদিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২০২ জন বাংলাদেশি মারা যাওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে গত এক সপ্তাহেই মারা গেছেন অন্তত ৭০ জন। সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি রয়েছে সৌদি আরবেই। দেশটিতে বাংলাদেশিদের মৃত্যুর সংখ্যা দিনেদিনে বেড়েই চলেছে।
বিষয়টি সত্যিই উদ্বেগের। তবে কর্মীদের সচেতন করতে দূতাবাস কাজ করে যাচ্ছে। এমনকি বেকার হয়েপড়াদের মাঝে খাদ্য বিতরণও করা হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৮ দেশে ৮০৬ জন বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এসব দেশের মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৪৬ জন, কুয়েতে ২৫, ইতালি ও কানাডায় ৯ জন করে, সুইডেনে ৮, কাতারে ৬ জন বাংলাদেশি মারা গেছেন। এছাড়া ফ্রান্স ও স্পেনে ৫ জন করে এবং বাহরাইন, মালদ্বীপ, পর্তুগাল, কেনিয়া, লিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও গাম্বিয়ায় ১ জন করে বাংলাদেশি মারা যাওয়ার খবর জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্র।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.