এক হলুদে শত গুণ, খাবারে রাখুন প্রতি বেলা
লকডাউন বা ছুটি শেষে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টার মধ্যে মানুষে মানুষে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা কিছুটা কঠিন। বিশেষ করে বাসে, ট্রেনে বা অটোতে যাওয়া-আসা করতে হয় তাদেরকে মাস্ক পরার পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
তবে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার না হলে কিন্তু বিপদে পড়ার ঝুঁকি ষোলো আনা। খাবারদাবারের প্রতি বাড়তি যত্নশীল হলেই সম্ভব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ঝালাই করে নেওয়া।
প্রাচীন কাল থেকেই যেসব খাবারকে রোগ প্রতিরোধক ও জীবাণুনাশক হিসেবে ধরা হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো হলুদ। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানও হলুদের গুণাগুণ বিচার করে তাকে মান্যতা দিয়েছে। কাঁচা ও শুকনো হলুদের গুঁড়োতে আছে প্রচুর পরিমাণে কারকিউমিন যৌগ, যা আসলে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
বিশেষজ্ঞরা কারকিউমিনকে ‘ম্যাজিক যৌগ’বলেন। কারকিউমিন ছাড়াও হলুদে আছে ফোলেট যা ফলিক অ্যাসিডের মূল উপাদান (গর্ভাবস্থার শুরু থেকে নিয়মিত খাওয়া উচিত), নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, ভিটামিন কে, ভিটামিন ই, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট।