মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারি প্রতিষ্ঠান শিওরক্যাশ ১০৮ কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে। গত ৯ এপ্রিল ইমেইলে বার্তা পাঠিয়ে তাদের চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ। ফলে করোনা প্রার্দুভাবের সময় চাকরিচ্যুত কর্মীরা পড়েছেন বিপাকে। অনেক কর্মী চাকরি ফিরে পেতে কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানালেও কর্ণপাত করেননি মালিকপক্ষ। বরং তাদের নিয়োগপত্র অনুযায়ী বেতন গ্রহণের জন্য বলা হয়। এর মধ্যে চাকরিচ্যুতদের একটা অংশ কোনো উপায় না পেয়ে আইনি লড়ায়ে নেমেছেন। সম্প্রতি ২৮ চাকরিচ্যুত কর্মী দাবি দাওয়া চেয়ে আইনি নোটিশও পাঠিয়েছেন শিওরক্যাশ কর্তৃপক্ষের কাছে।
এ বিষয় পদক্ষেপ না নিলে শ্রম আদালতে মামলা করবেন চাকরিচ্যুত অনেক কর্মী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চাকরিচ্যুত এক কর্মকর্তা জানান, ‘করোনার এ দুঃসময়ে আমাদের এভাবে চাকরিচ্যুতি করা অমানবিক কাজ। আমরা অনেকেই অসহায় অবস্থায় দিন যাপন করছি। আমরা আমাদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ চাই।’
আরেক চাকরিচ্যুত কর্মী বলেন, মহামারির সময় কোনো কারণ ছাড়াই চাকরিচ্যুতি করা হয়েছে। আমরা এখন পরিবার নিয়ে বিপাকে পড়েছি। আইনুযায়ী ক্ষতিপূরণ না দিলে শ্রম আদালতে মামলা করবো। ২৮ কর্মীর পক্ষে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজিম আল ইসলাম। তিনি জাগো নিউজকে বলেন, সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মধ্যে এভাবে চাকরিচ্যুত করা অমানবিক এবং যে প্রক্রিয়ায় চাকরিচ্যুত করা হল তাও আইন অনুযায়ী হয়নি। বিষয়গুলো চ্যালেঞ্জ করে ইতিমধ্যে আইন অনুযায়ী পদেক্ষেপ নেয়া হয়েছে। নিয়মিত আদালত চালু হলে যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে শ্রম আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলে চাকরিচ্যুত কর্মীরা ভাবছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.