কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

লিবিয়ায় মানবপাচারে শক্ত খুুুুুুুুুুুুুুঁটির আড়ালে যারা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ জুন ২০২০, ১১:৩২

লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে ইতালি মানবপাচার বেড়ে যাওয়ায় ২০১৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে গৃহযুদ্ধকবলিত আফ্রিকার দেশটিতে বাংলাদেশের লোকজনের যাওয়া বন্ধ করে দেন আদালত। পরের কয়েক বছর লিবিয়া হয়ে মানবপাচার বন্ধের জন্য কিছু পদক্ষেপও নেওয়া হয়। কিন্তু মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে জোরালো কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাচারকারীরা। দেশে মানবপাচারের উৎস বন্ধ করতে হলে জোরালো রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি।

কূটনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকেরা বলছেন, লিবিয়া হয়ে মানবপাচারে দেশি-বিদেশি শক্তিশালী গোষ্ঠী জড়িত। এদের খুঁটি এতটাই শক্তিশালী যে অতীতে ত্রিপোলিতে বাংলাদেশের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছে। দূতাবাসের স্থানীয় কর্মীদের আটকে রাখার মতো সাহস দেখিয়েছে। তাই মানবপাচারের এই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হলে বিভিন্ন দেশ এবং জাতিসংঘের মতো সংস্থাকে নিয়ে বাংলাদেশকে কাজ করতে হবে।

লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে ইতালি মানবপাচার বেড়ে যাওয়ায় ২০১৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে গৃহযুদ্ধকবলিত আফ্রিকার দেশটিতে বাংলাদেশের লোকজনের যাওয়া বন্ধ করে দেন আদালত। পরের কয়েক বছর লিবিয়া হয়ে মানবপাচার বন্ধের জন্য কিছু পদক্ষেপও নেওয়া হয়। কিন্তু মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে জোরালো কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাচারকারীরা। দেশে মানবপাচারের উৎস বন্ধ করতে হলে জোরালো রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি।

কূটনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকেরা বলছেন, লিবিয়া হয়ে মানবপাচারে দেশি-বিদেশি শক্তিশালী গোষ্ঠী জড়িত। এদের খুঁটি এতটাই শক্তিশালী যে অতীতে ত্রিপোলিতে বাংলাদেশের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছে। দূতাবাসের স্থানীয় কর্মীদের আটকে রাখার মতো সাহস দেখিয়েছে। তাই মানবপাচারের এই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হলে বিভিন্ন দেশ এবং জাতিসংঘের মতো সংস্থাকে নিয়ে বাংলাদেশকে কাজ করতে হবে।

লিবিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশের বর্তমান ও সাবেক চারজন কূটনীতিক গত শনিবার ও গতকাল রোববার প্রথম আলোকে বলেন, মানবপাচারের শিকার হওয়া যেসব অভিবাসনপ্রত্যাশী মানুষ ধরা পড়েছেন, তাঁরা সবাই জানেন কোন দালালকে কত টাকা দিয়েছেন। কার মাধ্যমে দিয়েছেন। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক হিসাবে তা জমা হয়েছে। এই হিসাবও কিন্তু অতীতের সরকারী কর্মকর্তাদের কাছে রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার মিজদায় ২৬ বাংলাদেশি নিহত ও ১১ জন আহত হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে কূটনীতিকেরা জানান, অতীতেও মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরিয়তপুরসহ বৃহত্তর ফরিদপুর এবং সুনামগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ এ অঞ্চলের দালালেরা সক্রিয় ছিল। আশ্চর্যের বিষয় হলো এবারও দেখা যাচ্ছে, ওই দালাল চক্রই জড়িত গত বৃহস্পতিবারের নির্মম হত্যার শিকার হওয়া লোকজনের পাচারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও