করোনার চাপ কাটিয়ে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে আসছে বাজেটে নগদ প্রণোদনাসহ নানাভাবে অর্থ সহায়তা চান তৈরি পোশাক শিল্প মালিকরা। রফতানিমুখী পোশাক খাতের মতোই করপোরেট কর সুবিধার পাশাপাশি অন্তত এক বছরের জন্য উৎসে কর মওকুফ চায় গার্মেন্টস এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্প।
এদিকে একক খাত নির্ভর সহায়তা কমিয়ে বাজারভিত্তিক নীতি-পরিকল্পনা হাতে নেয়ার পরামর্শ অর্থনীতি বিশ্লেষকদের। করোনার এক ধাক্কা পাল্টে দিয়েছে অর্থনীতির হালচাল। বিশ্বমন্দার মুখে পড়া ভোক্তারা কমিয়ে দিয়েছেন ভোগ-ব্যয়। আর এতেই শঙ্কা, শুধু তৈরি পোশাকেরই চাহিদা কমবে ৪০ শতাংশ।
এ অবস্থায় আসছে বাজেটে নতুন করে সহায়ক নীতি কৌশল চান পোশাক শিল্প মালিকরা। নগদ সহায়তার ওপর বিদ্যমান ৫ শতাংশ কর প্রত্যাহারের পাশাপাশি ২ বছরের জন্য দেশীয় কাঁচামালে তৈরি পোশাক রফতানিতে ১০ শতাংশ ও বিদেশি কাঁচামালে করলে ৪ শতাংশ নগদ সহায়তার দাবি তাদের। ব্যবসা গুটিয়ে নিতে চান নিরাপদ প্রস্থান পলিসি। বিকেএমইএ প্রথম সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, বিশ্ব মহামারি করোনার ভাইরাসের কারণে আগামী ১ বছরে বন্ধ হয়ে যাবে বহু শিল্প কারখানা, হারিয়ে যাবে অনেক উদ্যোক্তা। তাদের নিরাপত্তার দিক নির্দেশনা বিষয়ে থাকতে হবে এবারের বাজেটে। বরাদ্দ রাখতে হবে বড় অঙ্ক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.