দেশে একদিকে মানুষের মধ্যে দুধ পানের পরিমাণ খুব কম, অন্যদিকে প্রায়ই খামারি পর্যায়ে দুধ ফেলে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, এর একটা সমাধান হতে পারে উচ্চ তাপমাত্রা বা আল্ট্রা হাই টেম্পারেচার (ইউএইচটি) পদ্ধতিতে প্রক্রিয়া করে দুধ বাজারজাত করা।ইউএইচটি পদ্ধতিতে দুধ প্রক্রিয়া করে তরল অবস্থায় ছয় স্তরের বিশেষ মোড়কে বিপণন করা হয়, যা ছয় মাস খাওয়ার উপযোগী থাকে।
দেশে তিনটি কোম্পানি এই পদ্ধতিতে দুধ প্রক্রিয়া করে বাজারে ছাড়ছে। দিন দিন এ বাজার বড়ও হচ্ছে।কোম্পানিগুলো বলছে, ইউএইচটি পদ্ধতিতে দুধ উচ্চ তাপমাত্রায় জীবাণুমুক্ত করা হয়। সঙ্গে সঙ্গেই তা আবার স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরিয়ে আনা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হয় চার সেকেন্ডে। যে ছয় স্তরবিশিষ্ট টেট্রাপ্যাকের বিশেষ মোড়কে বাজারজাত করা হয়, তাতে কোনো ধরনের বাতাস, আর্দ্রতা ও সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে না। এটি বিশ্বে ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে প্রচলিত একটি পদ্ধতি।
আজ সোমবার পালিত হচ্ছে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস। দুগ্ধ খাতসম্পর্কিত কার্যক্রমে নজর বাড়াতে ২০০১ সাল থেকে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। বাংলাদেশে কীভাবে দুধ মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছানো যায়, তা আলোচনায় আসছে এ দিবস উপলক্ষে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, ইউএইচটি পদ্ধতির তিনটি সুবিধা রয়েছে। পমাত্রা বা আল্ট্রা হাই টেম্পারেচার (ইউএইচটি) পদ্ধতিতে প্রক্রিয়া করে দুধ বাজারজাত করা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.