আবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে। এ যাত্রা সমগ্র দেশজুড়ে প্রয়োজনীয় আশার সঞ্চারন ঘটাবে এবং সঠিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে অর্থনীতির চাকাগুলি সচল করবে। বাংলাদেশের একমাত্র এয়ারলাইন্স ইউএস-বাংলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রাদুর্ভাবের সময় ঢাকা-গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট চলাচল অব্যাহত রেখেছে। তাই ইউএস-বাংলা গর্বের সাথে বলতে পারে “আমরা কখনই থামিনি”।
ইউএস-বাংলা শুরু থেকেই শেখার জন্য থামেনি এমনকি প্রচন্ড চাপের মধ্য থেকেও কিভাবে স্থায়িত্বের ইতিহাসটি লিখতে হয় তা রচনা করে চলেছে। বাংলাদেশে বিমান পরিবহনে এগিয়ে চলার নিদর্শন হয়ে উঠেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। আমরা জানি “সাফল্য একটি যাত্রা”তাই আমরা কেবল বাংলাদেশের আকাশে নয়, চীনসহ প্রতিবেশী দেশগুলিতেও ডানা ছড়িয়ে দিবো খুব শীঘ্রই ইনশাআল্লাহ।
“আমরা কোভিড-১৯-এর বিপরীতে প্রমাণিত যোদ্ধা।”ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সকল ধরনের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বজায় রেখে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী কেবিন ক্রু, ককপিট ক্রুসহ সকল এয়ারলাইন্স এক্সিকিউটিভ মনোবলকে সূদৃঢ় রেখে যাত্রীদেরকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের করোনাভাইরাস এর মহামারী চলাকালীন সময়ে বিনা খরচে ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে কোভিড-১৯ এর শনাক্তকরণ টেস্টের ব্যবস্থা করেছে। যার ফলে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী অত্যন্ত আস্থার সহিত কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের কারণে পৃথিবীর বহুদেশে বাংলাদেশী নাগরিকরা আটকে পড়ে আছে।
বাংলাদেশ সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগতিায় চেন্নাই থেকে প্রায় ৩০০০ যাত্রী ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। এছাড়া ব্যাংকক থেকে মরদেহসহ আটকে পড়া বাংলাদেশীদের ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে ইউএস-বাংলা। দেশের আমদানী-রফতানী বাণিজ্যকে সূদৃঢ় করার জন্য এই দূর্যোগকালীন সময়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করছে। ইতিমধ্যে ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, কলকাতাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্যে অত্যন্ত সুনামের সাথে কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.