কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এ বছরেই ভ্যাকসিন: চীন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২০, ১১:৩২

চীন বলেছে, একটি করোনভাইরাস ভ্যাকসিন এই বছর প্রস্তুত হতে পারে। দেশটির একটি সরকারি সংস্থা ঘোষণা দিয়েছে, এ বছরের শেষ নাগাদ কোভিড-১৯ ঠেকাতে একটি ভ্যাকসিন পাওয়া যেতে পারে। যে ভাইরাসে ৬০ লাখ মানুষ সংক্রমিত হয়েছে এবং বিশ্ব অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে তার ভ্যাকসিন তৈরির দৌড়ে প্রথম হতে চাইছে চীন। ফোর্বসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত অ্যাসেটস সুপারভিশন অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কমিশন (এসএএসএসি) শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে বলেছে, ২০২০ সালের শেষের দিকে বা ২০২১ সালের শুরুতে রাষ্ট্র-অনুমোদিত দুটি সংস্থার দ্বারা তৈরি একটি ভ্যাকসিন প্রস্তুত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত ওই দুটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে উহান ইনস্টিটিউট অব বয়োলজিক্যাল প্রোডাক্টস ও বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টস।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, চীনা দুটি প্রতিষ্ঠান দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু করেছে এবং দুই হাজার ব্যক্তিকে ভ্যাকসিন দিয়েছে।

এসএএসএসির তথ্য অনুযায়ী, বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের উৎপাদনের সক্ষমতা প্রতিবছরে ১০ কোটি থেকে ১২ কোটি ডোজ।

এখন পর্যন্ত চীনের ৫টি ভ্যাকসিন মানুষের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, যা বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি।

চীনের উহান থেকে উৎপন্ন হওয়া ভাইরাসটি থেকে মুক্তি পেতে দেশটির স্বাস্থ্য সংস্থা, নিয়ন্ত্রক, গবেষক দল থেকে শুরু করে ছোট ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত দলগতভাবে অতিরিক্ত সময় পরিশ্রম করে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত এ দুটি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বেইজিংভিত্তিক জৈবপ্রযুক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিনোভ্যাকের গবেষকেরা তাঁদের করোনাভ্যাক নামের ভ্যাকসিনটি প্রায় শতভাগ সফল হবে বলে দাবি করেছেন। সংস্থাটি ১০ কোটি ভ্যাকসিন ডোজ সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে একটি বাণিজ্যিক প্ল্যান্ট তৈরি করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও