‘স্মিঙ্গ’, ‘দ্য ফিফথ এক্সিকিউশন’, ‘স্করপিয়ন কিং’-এর মতো ছবিতে কাজ করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি। কিছু দিন আগে ভারতে এসেছিলেন লাইপোসাকশন সার্জারির জন্য। তার পরেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে লকডাউন ঘোষণা হয়ে যায় ভারতে। আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে গত ৩ মার্চ থেকে জয়পুরে ছেলে ইডেনের সঙ্গে আটকে রয়েছেন গিলানো। ভারতে বহু চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পাশাপাশি ছেলেকে তাজমহল দেখাতেও নিয়ে গিয়েছিলেন এই অভিনেতা। নিউ ইয়র্কের বাসিন্দা গিলানো ভারতে এসেছিলেন লাইপোসাকশন ও দাঁতের সার্জারির জন্য।
সম্প্রতি একটি সংবাদসংস্থাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, বর্তমানে তাদের অবস্থা ভিখারির মতো। একটি হোস্টেলে রয়েছেন কোনও মতে। সেখানে ত্রাণের খাবার খেয়ে বেঁচে রয়েছেন তিনি ও তার ১২ বছরের ছেলে। ভারতের সব সীমান্ত ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যায় গত ১৮ মার্চ। অভিনেতা সে সময় জয়পুরের যে হোটেলে ছিলেন, সেখান থেকে তাকে চলে যেতে বলা হয়। এর পরই ওঠেন হোস্টেলে।
ছেলেকে নিয়ে পূর্ব থাইল্যান্ডে থাকছিলেন গিলানো। ২৩ মার্চ থেকে সেখানেও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ করে দেয়া হয়। তার ছেলে থাইল্যান্ডের বাসিন্দা, তিনি মার্কিন। ফলে কোনো দেশেই ঢোকার অনুমতি নেই তাদের। গিলানো জানিয়েছেন, দুই হাজার ডলার সঙ্গে নিয়ে তিনি দুই সপ্তাহের জন্য ভারতে এসেছিলেন। তবে সঙ্গে কোনো এটিএম কার্ড নিয়ে আসেননি। তিনি মনে করেছিলেন, ভারতে কোনো ভাবেই দুই হাজার ডলারের বেশি টাকা খরচ হবে না। কিন্তু পরিস্থিতি এমন হয়ে যায় যে, হাতের সব টাকা খরচ হয়ে গেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.