করোনাভাইরাসের ভয়াল থাবায় সমগ্র বিশ্ব আজ জর্জরিত এবং আক্রান্ত। এই আগ্রাসী ভাইরাসে থমকে গেছে পৃথিবী। পৃথবীর মানুষ গত ৫ মাস ধরে এই অদৃশ্য ভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। ভাইরাস থেকে বাঁচতে মানুষ আজ ঘরবন্দি। থমকে আছে সকল অর্থনৈতিক, সামাজিক কর্মকাণ্ড। এই অদৃশ্য আণুবীক্ষণিক ভাইরাস প্রতিরোধে বিশ্বের শক্তিশালী পরাক্রমশীল রাষ্ট্রগুলো আসহায় দিশেহারা। এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ নিষেধ জারি করা হয়েছে।
এই ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য সারা বিশ্বে নিরন্তর চলছে অনেক গবেষণা। তবে এখন পর্যন্ত কার্যকারি কোন ঔষধ বা প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়নি। যার শতভাগ প্রভাব পড়েছে পর্যটনের সাথে সম্পৃক্ত খাতগুলোতে। ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালের শুরুটা পর্যটনের জন্য বেশ ভালোই ছিল। বিশ্ব পর্যটন সংস্থার মতে, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে পর্যকের সংখ্যা বিগত বছরের তুলনায় ২ শতাংশ বেশি ছিল।
তবে করোনা ভাইরাসের প্রভাবে ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে ব্যাপক নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে বিগত মাসের তুলনায় ৯ শতাংশ এবং মার্চ মাসে ৫৭ শতাংশ পর্যটকের আগমন কম হয়েছে। আর এই সময়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে এশিয়া এবং প্যাসিফিক অঞ্চল। যেইখানে প্রায় ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে। বিশ্বব্যাপী লকডাউন জোরধার হওয়ার সাথে সাথে পর্যটকের সংখ্যাও দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.