দক্ষিণবঙ্গ থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানের কর্মস্থলে ফিরতে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ও মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ফেরিঘাটে যাত্রীদের ঢল নেমেছে। আজ শনিবার বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘরমুখো যাত্রীদের ঢল নামে। ঢাকাগামী যানবাহনের চাপও দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। আগামীকাল রোববার খুলে যাবে প্রায় সব অফিস ও দোকানপাট। তাই শেষ সময়ে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ।
আজ ফেরিতে গাদাগাদি করে যাত্রী পার হচ্ছে। ফেরিগুলোতে আগে যানবাহন লোড করে পরে যাত্রী উঠানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। তবে যাত্রীদের চাপে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব কেউ মানছে না। নেই পর্যাপ্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস, ইজিবাইকসহ বিকল্প যানবাহনে চার-পাঁচ গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে বরিশাল, খুলনা, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলা থেকে কাঁঠালবাড়ী ঘাটে পৌঁছাচ্ছে তারা। এরপর গাদাগাদি করে ফেরি পার হয়ে আবার বাড়তি ভাড়া গুণে ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছাতে হচ্ছে। ঘাট এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেট।
আজ সকাল থেকে ১৪টি ফেরি দিয়ে সার্ভিস সচল রাখা হয়েছে। ফেরিগুলোতে জরুরি অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, কাঁচামাল ও পণ্যবাহী ট্রাকের চাপ বেশি। সেইসঙ্গে যাত্রীর চাপ বেশি দেখা গেছে। যাত্রীদের চাপে যানবাহন কম নিয়েই ফেরি চলছে। এদিকে সকাল থেকে পদ্মা কিছুটা উত্তাল। প্রচুর বাতাস রয়েছে। বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ী ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. আলীম মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা জনগণ মানছে না। ফেরিতে যানবাহন তোলার পর জনগণের চাপে এক ইঞ্চি জায়গাও থাকছে না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.