পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া ও ইন্দুরকানি উপজেলায় ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে ১৫ কিলোমিটার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাঁধ ভেঙে জেলার উপকূলীয় ১২টি গ্রামে জলোচ্ছ্বাসের পানি ডুকে গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। পিরোজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। জেলার ইন্দুরকানি উপজেলার কঁচা ও বলেশ্বর নদের তীরবর্তী টগরা গ্রাম।
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের জলোচ্ছ্বাসে গ্রামটির সোয়া তিন কিলোমিটার বাঁধের এক কিলোমিটার ভেঙে গেছে। ভাঙা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হচ্ছে গ্রাম। এ অবস্থায় উপজেলার প্রায় সাড়ে ৩০০ পরিবারের জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে। ২০০৭ সালের ঘূর্ণিঝড় সিডর পরবর্তী ভাঙা বাঁধ নিয়ে বছরের পর বছর দুর্বিসহ সময় কাটিয়েছে এই গ্রামের মানুষ। জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যেত বাড়িঘর। একবছর আগে নির্মিত হয়েছিল নতুন বেড়িবাঁধ। সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় আম্পানে বাঁধটি আবার ভেঙে যায়।
এখন ভাঙা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে প্লাবিত হচ্ছে গ্রাম। টগরা গ্রামের বাসিন্দা সুমন সাংবাদিকদের বলেন, বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় আমাদের চলাচলসহ দৈনন্দিন কাজ ব্যহত হচ্ছে। আমাদের কষ্ট দূর করতে এখন ভাঙা বাঁধ দ্রুত নির্মাণ করা দরকার। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া ও ইন্দুরকানি উপজেলায় আম্পানের প্রভাবে জলোচ্ছ্বাসে ১৫ কিলোমিটার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.