মধ্য মালিতে অস্ত্রধারীদের হামলায় ২৭ জন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তিন বার অস্ত্রধারীরা মোটরসাইকেলে এসে ডগন জাতির তিনটি গ্রামে হামলা চালিয়েছে।
পশুপালক এবং কৃষক গোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জিহাদি সহিংসতা নিয়ে চলা অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগের কারণে গত কয়েক বছরে মধ্য মালিতে ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। স্থানীয় প্রশাসন রয়টার্সকে জানিয়েছে, তারা মনে করে মঙ্গলবার (২৬ মে) রাত থেকে বুধবার (২৭ মে) সন্ধ্যার মধ্যে সংঘটিত এই তিন হামলা জিহাদিরা করেছে। কারণ তারা প্রায়ই বলে, প্রতিদ্বন্দ্বী ডগন চাষিদের থেকে তারা ফালুনি পশুপালকদের রক্ষা করছে।
এই বিষয়ে মন্তব্য করার জন্য মালি সেনাবাহিনীর মুখপাত্রকে পাওয়া যায়নি। মধ্য মালির নাগরিকদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় বিভিন্ন গোষ্ঠী সেনাবাহিনীর সমালোচনা করেছে। জিহাদিদের সমর্থন করার অভিযোগে ফালুনি গোষ্ঠীও প্রায়ই সহিংসতার শিকার হয়। গত বছর মার্চে তাদের এক গ্রামে ১৫০ এর বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়। সন্দেহ করা হয়, ডগনরা এই হামলা চালিয়েছে।
আল-কায়েদার সাথে সম্পৃক্ত জিহাদিরা উত্তরাঞ্চলে দেশের দুই তৃতীয়াংশ দখল করার ফলে ২০১২ সাল থেকে মালিতে বিশৃঙ্খলা শুরু হয়। পরের বছর ফরাসী বাহিনী তাদের বিতাড়িত করার চেষ্টা করে। কিন্তু ততদিনে জঙ্গিরা পুনর্গঠিত হয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ বুরকিনা ফাসো এবং নাইজারে তাদের কর্মকাণ্ড প্রসারিত করে ফেলে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.