You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দায়সারা ছিল ইউনাইটেডের  করোনা আইসোলেশন ইউনিট

করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসায় অনেকটা দায়সারাভাবেই আলাদা আইসোলেশন ইউনিট তৈরি করেছিল ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ছিল বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। বুধবার (২৭ মে) রাতে রাজধানীর গুলশানে ইউনাইটেড হাসপাতালে করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য তৈরি আলাদা তাঁবুতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। স্বল্প সময়ের মধ্যেই আগুন পুরো তাঁবুতে ছড়িয়ে পড়ে এবং সেখানে চিকিৎসাধীন পাঁচজন রোগী মারা যান। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) দুপুরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক দেবাশীষ বর্ধন দায়সারা আইসোলেশন ইউনিট তৈরির বিষয়টি তুলে ধরেন। এত গুরুত্বপূর্ণ রোগীদের এভাবে রাখা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু তারা করোনা রোগী রাখার জন্য আলাদা আইসোলেশন করতে সরকারিভাবে নির্দেশনা পেয়েছেন, করার জন্যই করেছেন আরকি। এটা খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। যে পাঁচজন মারা গেছেন তারা সানসেটের ঠিক নিচে ছিলেন। আর বাইরে একটা এক্সটেনশন আছে টিনশেডের। ‘অস্থায়ীভাবে তৈরি ওই ইউনিটের পার্টিশনগুলো পার্টেক্সজাতীয়, যা অতিদাহ্য। আগুন যখন লেগেছে তাৎক্ষণিকভাবে একসঙ্গে পুরোটায় লেগে গেছে। এ কারণে একটা রোগীও বের হতে পারেনি। তাছাড়া, করোনা রোগীর আশপাশে সাধারণত কেউ থাকেন না। ওখানে ওই পাঁচজন রোগীই চিকিৎসাধীন ছিলেন। যখনই আগুন লেগছে তখন তারা আর বের হতে পারেনি। অগ্নিকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, হয়তো ইলেক্ট্রিক কোনো কারণে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখছি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন