সেই ম্যাচের পর ইতালিতে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। প্রথম দিকে অবশ্য লিগ কর্তৃপক্ষগুলো খুব একটা পাত্তা না দিলেও পরে অবস্থার গুরুত্ব বুঝতে পেরে দর্শক শূন্য মাঠে ম্যাচ আয়োজন করা হয়। কিন্তু পরিস্থিতির আরো অবনতি হলে একের পর এক লিগ ও ইউরোপিয়ান আসরগুলো বন্ধ হয়ে যেতে থাকে। বিশেষ করে একাধিক খেলোয়াড়, কোচ এবং কর্মকর্তা কভিড-১৯ পরীক্ষায় পজেটিভ হওয়ার পর হার্ডলাইনে যেতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষগুলো। ফুটবলের মতো একই সময় ক্রিকেটের বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও ফ্রাঞ্চাইজি লিগগুলোও বাতিল হয়ে যেতে শুরু করে। বাতিল হয়ে যায় টেনিসের অনেক আয়োজনও। অনেক আন্তর্জাতিক তারকাকে সন্দেহজনক হওয়ায় এ সময় কোয়ারেন্টিনেও যেতে হয়। সেই থেকে দুনিয়াজুড়ে ক্রীড়া তারকা গৃহবন্দী।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.