এমপোনেং স্বর্ণ খনি জোহানেসবার্গ শহর থেকে ৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার গভীরে এই খনির অবস্থান। দক্ষিণ আফ্রিকায় লকডাউন ঘোষণার পর গত মার্চ থেকে এই খনির কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কয়েকদিন আগে লকডাউনে শিথিলতা এলে পুনরায় কাজ শুরু হয়।
৫০ শতাংশ শ্রমিককে কাজে ফেরানো হলেও নিজেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছিলেন শ্রমিকরা। সেই উদ্বেগ এবার বাস্তবে পরিণত হলো।
বিবিসি জানিয়েছে, এই খনির ১৬৪ জন শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হলেও তাদের কোনও লক্ষণ ছিল না। খনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বর্তমানে করোনা সংক্রমিত শ্রমিকদের আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। গত সপ্তাহে প্রথমবারের মতো একজনের শরীরে করোনা ধরা পড়ার পর ৬৫০ জন শ্রমিকের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।
এক বিবৃতিতে খনি কর্তৃপক্ষ বলেছে, কন্ট্যাক্ট ট্রেসিংয়ের জন্য খনির কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। এছাড়া জীবাণুনাশক ছিটিয়ে কর্মক্ষেত্র পরিষ্কার করা হচ্ছে।
আফ্রিকা মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে আক্রান্তের শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ২১ হাজার ৩৪৩। মারা গেছে ৪০৭ জন। বিবিসির দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পাদক উইল রস জানিয়েছেন, দেশটির একটি প্ল্যাটিনাম খনিতে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর ধারাবাহিকতায় স্বর্ণের খনিতেও তা পৌঁছে গেল। অন্যান্য কোম্পানির পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারও বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.