কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তাঁদের ঈদ কাটছে রান্নাঘরে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২০, ১১:৪১

ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানেই আনন্দ। তা হোক করোনাকালে, লকডাউনে। ঈদের মানে তো আর বদলে যায় না। ঈদের সেই আনন্দ উপভোগ করতে শত ব্যস্ততার মধ্যে ছোট ও বড় পর্দার বা সংগীত জগতের তারকারা ‘নিউ নরমাল’-এ ঘরেই কাটাবে ঈদ। তবে ঘরে থেকেই যতটা উদযাপন করা যায়, তার এতটুকুতেও ছাড় দেবেন না তারকারা। নিরাপদে থেকে, কাছের মানুষদের নিরাপদে রেখে যথাসম্ভব মনে রাখার মতো করে পালন করবেন এবারের ঈদুল ফিতর।  এবারের চিত্র ভিন্ন।

করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে সব তারকা ঘরবন্দী। পছন্দের পোশাক কেনাকাটা তো দূরের কথা, বেরই হননি তেমন কোথাও। করোনার এই মহামারির মধ্যে ঈদের দিন সাজতেও অনেক তারকারই তেমন কোনো আগ্রহ নেই এবার। আগেকার কেনা, উপহার পাওয়া কিন্তু পরা হয়নি এমন সালোয়ার কামিজ বা শাড়ি পরেই ঈদ উদযাপন করবেন কেউ কেউ। শুধু তা-ই ই না, এবার অনেক তারকাই ঈদের দিন আছেন রান্না ঘরে। প্রতিবার কোনো কোনো তারকার চাঁদরাত পর্যন্ত টানা নাটকের শুটিং থাকে। তাই রান্না, আড্ডা ভুলে ঈদের দিনটা তাঁরা কাটান ঘুমিয়ে। আবার চলচ্চিত্রের তারকাদের ঈদে দিন ছবি মুক্তির কারণে সকালে ঘুম থেকে উঠেই ছুটতে হয় হল থেকে হলে। এর ফলে তাঁদের অনেকেরই বছরের এই একটা দিন ইচ্ছামতো কাটানোর সময় সুযোগ হয় না। কিন্তু করোনার দুর্যোগে এবার দুই মাস আগে থেকেই শুটিং, ছবি মুক্তি সব বন্ধ। তাই এবারের ঈদে অনেক তারকাকেই দেখা গেছে খুন্তি হাতে রান্নাঘরে। মিমের ঈদ কাটছে রান্নাঘরে।

প্রতিবছর নতুন জামা কেনা হয় মিমের। এই ঈদে নতুন জামাকাপড় কেনা হয়নি বিদ্যা সিনহা মিমের। তবে উপহার পেয়েছেন কয়েকটি। সেখান থেকে একটি কামিজ পরবেন ঈদের দিন। এর আগে ঈদের দিন কখনো রান্না করা হয়নি। এবার রান্নাঘরে গেছেন তিনি। মিম বলেন, ‘ঈদের ব্যস্ততার কারণে আগে কখনো ঈদের দিন রান্না করিনি। এবার অনেক দিন থেকে ঘরে বসা। ইউটিউবে রান্না শিখেছি। আজ ঈদের দিন দু-তিন পদের সেমাই রান্না করছি।’সাজগোজের ইচ্ছা নেই মেহজাবীনের ছোট পর্দার তারকা বড় মেহজাবীন চৌধুরী। ঈদের দিন সাজগোজ করার ইচ্ছা নেই তাঁর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও