করোনাসংক্রমণ এড়াতে স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই মাসের বেশি সময় ধরে শিশুরা প্রায় গৃহবন্দী। নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোর আয় কমে যাওয়ায় সংসারে শুরু হয়েছে টানাটানি। সেসব পরিবারে খাবারের জন্য কষ্ট করছে শিশুরা। ঘরে থাকতে থাকত একঘেয়েমিতে ভুগছে মধ্য-উচ্চবিত্ত পরিবারের শিশুরা। এরই মধ্যে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় আম্পানে উলটপালট হয়ে গেছে উপকূলের শিশুদের জীবনযাপন। বিষাদ আর অনিশ্চয়তায় স্নান হয়ে গেছে দক্ষিণাঞ্চলের শিশুদের এবারের ঈদ আনন্দ।
শিশু সংগঠকেরা বলছেন, আম্পানের তাণ্ডব থেকে সুরক্ষা পেতে পরিবারের সঙ্গে শিশুদের আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়া, ভয়-শঙ্কা নিয়ে নির্ঘুম রাত পার করা, আবার বাড়ি ফিরে ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে বসতঘরের দুর্দশা-এসব পরিস্থিতি উপকূলের শিশুদের মানসিক অবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে। বরিশালসহ দক্ষিণ উপকূলে লাখো শিশুর মানসিকভাবে বিপদাপন্ন। এমন অবস্থায় ঈদ এসব পরিবার এবং শিশুদের কোনো আনন্দের বয়ে আনতে পারেনি।
শিশুদের জীবনে এমন নিরানন্দের ঈদ যেমন আসেনি, তেমনি বয়স্করাও এমন জৌলুশহীন ঈদ আর উদ্যাপন করেননি। বরিশাল নগরের কয়েকজন অভিভাবক আক্ষেপ করে বলছিলেন, ঈদের নতুন জামার গন্ধ, পাঞ্জাবি-পায়জামা-টুপি মাথায় বাবার হাত ধরে ঈদগায় নামাজে যাওয়া, এ বাড়ি-ও বাড়ি ঘুরে নাশতা খাওয়া, পার্কে-উদ্যানে ঘুরতে যাওয়া সবকিছু কেড়ে নিয়েছে নির্মম দুর্যোগ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.