কবি সিকান্দার আবু জাফর পিতার কাছে ‘ঈদের চিঠি’-তে লিখেছিলেন: ‘ঈদের সালাম নিও, দোয়া করো/আগামী বছর কাটিয়ে উঠতে পারি যেন/এই তিক্ত বছরের সমস্ত ব্যর্থতা।/অন্ততঃ ঈদের দিন সাদাসিধে লুঙ্গি একখানি/একটি পাঞ্জাবী আর সাদা গোলটুপি/তোমাকে পাঠাতে যেন পারি; আর দিতে পারি পাঁচটি নগদ টাকা।’ চিঠির বর্ণনামতোই এসেছে এবারের ঈদ। চিরচেনা দৃশ্য- একসঙ্গে বসে সারি সারি মুসল্লির নামাজ আদায় আর শেষে কোলাকুলি-করমর্দন কিংবা বাসায় নিয়ে আপ্যায়ন-কোনটাই সম্ভব হচ্ছে না করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে।
গত ১৪ মে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত বিজ্ঞপ্তিতে ‘ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত নিকটস্থ মসজিদে আদায় করার নির্দেশনা জারি করা হয়। এমনকি কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রেও সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে বলা হয়। সেই নিয়ম মেনেই চট্টগ্রামে উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল ফিতর।
সোমবার (২৫ মে) সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে নগরীর দামপাড়া জমিয়তুল ফালাহ্ মসজিদে। ইমামতি করেন মসজিদের খতিব ক্বারী সাইয়েদ মাওলানা আবু তালেব মো. আলাউদ্দীন। ঈদ জামাত শেষে খুতবা পেশ করা হয়। এরপর দোয়া ও মোনাজাতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে দেশ-জাতিকে রক্ষায় মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করার পাশাপাশি করোনায় আক্রান্ত ও নিহতদের জন্য দোয়া করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.