সাতক্ষীরার আশাশুনিতে মাছের ঘের দখলকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত চিংড়িঘেরের মালিক আবদুল বারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার বেলা আড়াইটার দিকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। শ্রীউলা ইউনিয়নের নাসিমাবাদ গ্রামে ১৭ মে এ হামলায় তিনিসহ চারজন আহত হয়েছিলেন।
মারা যাওয়া আবদুল বারী শ্রীউলা ইউনিয়নের শ্রীউলা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। আহত আবুল হোসেন, রফিকুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান একই গ্রামের বাসিন্দা। নিহতের স্বজনেরা জানান, ১৭ মে নছিমাবাদ গ্রামের আবুল হোসেন ও আবদুল জলিলের মালিকানাধীন মৎস্যঘেরটি একই এলাকার আবদুল গফফারসহ ১৭-১৮ জন নিজেদের দাবি করে দখল করতে যায়। দীর্ঘদিন ধরে ওই জায়গায় ঘের করছিলেন আবুল হোসেন। তিনি ও তাঁর ভগ্নিপতি আবদুল বারীসহ ৫-৬ জন বাধা দিলে তাঁদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করা হয়। এতে গুরুতর আহত হন আবদুল বারী, আবুল হোসেনসহ চারজন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে মারা যান আবদুল বারী। আবদুল গফফারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর বাড়ি তালাবদ্ধ ছিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.