করোনার কারণে এবার ঈদের আগে বদলে গেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চিত্র। পরিচিত যানজটের বদলে আজ শনিবার এ মহাসড়ক পুরোটাই ছিল প্রায় ফাঁকা। মহাসড়ক ধরে মাঝেমধ্যে চলছে কিছু ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইক। কাউকে মোটরসাইকেল যোগেও চলতে দেখা যায়। আর ছিল পণ্যবাহী ট্রাক। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রেখেছে সরকার। তবে ঈদে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি রয়েছে।
এ অবস্থায় যাঁরা রাস্তায় বেরিয়েছেন তাঁরা এক টানে গন্তব্যে চলে যেতে পেরেছেন। এতে স্বাভাবিকের চেয়ে সময় লাগছে অনেক কম। আজ দুপুরে টাঙ্গাইলের করটিয়া থেকে কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা পর্যন্ত মহাসড়কের ২০ কিলোমিটার ঘুরে দেখা যায়, পুরো রাস্তা প্রায় ফাঁকা। কিছুক্ষণ পর পর দু-একটি ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাস, অটোরিকশা ও পণ্যবাহী ট্রাক চলছে। মাঝেমধ্যে ছুটে যাচ্ছে মোটরসাইকেল।
এই সড়কের যাতায়াতকারীরা জানান, গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ঈদের ছুটি হওয়ার পরই এই মহাসড়কে যানবাহনের চাপ অনেক বেড়ে যায়। এ সময় ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত ৩ ঘণ্টার রাস্তা যেতে সময় লাগে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এবার গণপরিবহন বন্ধ। কিন্তু ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে যেতে বাধা নেই। তাই ব্যক্তিগত গাড়ি ও মাইক্রোবাসে নির্বিঘ্নে ঢাকা থেকে ঘরমুখো মানুষ বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে চলে যেতে পারছেন। অনেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইকে ছুটছেন গন্তব্যে।
কেউ উচ্চ ভাড়ায় মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছেন। এর মাঝে কেউ কেউ মাইক্রোবাস বা পিকআপ-ভ্যানে ভাড়া করে যাতায়াতের চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ এসব যাত্রীকে আবার ফেরত পাঠিয়েছে। জানতে চাইলে টাঙ্গাইলের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (প্রশাসন) সাজেদুল ইসলাম বলেন, আজ সারা দিন এই মহাসড়কে যানবাহনের কোনো চাপ ছিল না। ব্যক্তিগত গাড়ি চলতে দেওয়া হচ্ছে। তবে ট্রাক বা পিকআপ-ভ্যানে যাত্রী বহন করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ জন্য জেলার বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চৌকি
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.