You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঈদে ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের অনুমতি আত্মঘাতী: যাত্রী অধিকার

করোনার সংক্রমণ এড়াতে গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও ঈদের দুই দিন আগে সারা দেশে প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসে ঈদযাত্রার অনুমতি দেওয়া আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত বলে দাবি করেছে যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার (২৩ মে) সংগঠনটি জানায়, বিশ্বজুড়ে মহামারি আকারে ছড়ানো করোনাভাইরাস প্রতিরোধের জন্য এবারের ঈদুল ফিতরের ঈদযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছিল সরকার। কয়েকদিন আগে ঈদে কঠোরভাবে যানবাহন নিয়ন্ত্রণের কথা বলেছিলেন পুলিশ প্রধান। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে ঈদের দুই দিন আগে সারা দেশে গণপরিবহন বন্ধ রেখে প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসে ঈদযাত্রার অনুমতি দেয় সরকার। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে এক শ্রেণির প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসের মালিক অতিরিক্ত মুনাফা আদায়ের জন্য গাড়ি ভাড়ায় চলাচলের অনুমতি দিয়েছেন। স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই হাঁকডাক দিয়ে সারা দেশে সড়ক-মহাসড়কে গাদাগাদি করে যাত্রী ওঠানামা করছে এ ব্যক্তিগত পরিবহনগুলো। পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সামসুদ্দীন চৌধুরী বলেন, বিশ্বজুড়ে করোনার মহামারিতে যেভাবে ঈদের আমেজ নিয়ে সাধারণ যাত্রীরা প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে বাড়ি ছুটছে, এতে শতভাগ করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে। আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে ঈদের আগে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দূরপাল্লার বাস চলাচলের জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু সরকার এবারের ঈদযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছিল। এখন সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে। এবারের ঈদযাত্রায় অনান্য সময়ের মতো ঈদের আমেজ না থাকলেও এক শ্রেণির মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ভ্রমণ করছেন। সামসুদ্দীন চৌধুরী আরও বলেন, ‘যদি শর্তসাপেক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারিতে সীমিত আকারে আন্তজেলা বাস চলাচলের অনুমতি দেওয়া হতো তাহলে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে কিছুটা হলেও জনগণকে রক্ষা করা যেত। কিন্তু এখন যেভাবে প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ঈদযাত্রা চলছে, আমি মনে করি সারা দেশে বিপুলভাবে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে।’সংগঠনটি এবারের ঈদযাত্রায় বাড়ি যাওয়া ও বাড়ি থেকে ফেরা যাত্রীদের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন