You have reached your daily news limit

Please log in to continue


২০২১ সালেও টোকিও অলিম্পিক আয়োজনে বড় সমস্যা

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে স্থবির বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গন। এক বচহর পিছিয়ে গেছে টোকিও অলিম্পিকের আসর। যা আগামী বছর জুলাই-আগস্টে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেও গেমস আয়োজন নিয়ে বড় ধরনের সমস্যাই দেখছেন অলিম্পিকের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির কর্মকর্তা জন কোটস মনে করেন, আগামী অক্টোবরেই আয়োজকদের চিন্তা করা উচিত ২০২১ সালে আদৌ এই গেমস আয়োজন করা সম্ভব কিনা।  অস্ট্রেলিয়ান মিডিয়া জায়ান্ট নিউস কর্প আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি জানিয়েছেন জাপানীজ প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দ্বিতীয়বারের মত টোকিও অলিম্পিক না পেছানোর ব্যপারে তার স্পষ্ট অবস্থান নিশ্চিত করেছেন। এই সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হলেও তা পুরো বিশ্বের জন্য যথেষ্ঠ হবেনা বলেই বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন। যথেষ্ঠ পরিমান ভ্যাকসিন বাজারে না থাকলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এক জায়গায় জড়ো হওয়া হাজার হাজার এ্যাথলেট, কর্মকর্তা, গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য এই গেমস মোটেই নিরাপদ হবে না।  এ সম্পর্কে কোটস বলেন, ‘আমরা আসলেই বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে যাচ্ছি। কারণ ২০৬টি ভিন্ন দেশ থেকে এ্যাথলেটরা জাপানে আসবে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী টোকিও গেমসে ১১ হাজার এ্যাথলেট, ৫ হাজার টেকনিক্যাল অফিসিয়াল ও কোচ, ২০ হাজার গণমাধ্যকর্মী ছাড়াও ৪ হাজার মানুষের আয়োজক কমিটিতে কাজ করার কথা রয়েছে। একইসঙ্গে এই গেমসে ৬০ হাজার স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করার করা কথা। এত মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও একটি কঠিন ব্যপার’। কোটসের মতে এখানে অনেকগুলো বিষয় জড়িত। করোনা যদি এই সময়ের মধ্যে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন না হয় তবে আয়োজকদের কি করার আছে, অলিম্পিক ভিলেজ কোয়ারেন্টাইনে রাখবে, এ্যাথলেটা যখন ভিলেজ থেকে বের হবে তখন তারা কোথায় যাবে, ভেন্যুগুলোতে দর্শকের প্রবেশ সীমিত করা হবে, এ্যাথলেটদেরকে গণমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত মিক্সড জোন থেকে আলাদা রাখা হবে। এতগুলো বিষয় বিবেচনা করে একটি গেমস সফলভাবে আয়োজন সম্ভব কিনা তা অক্টোবরের মধ্যেই আয়োজক জাপানের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন