দিনাজপুরের ছেলে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী তৌসিফ আহেমদ।তিনি একাধারে সঙ্গীতশিল্পী, কম্পোজার, সুরকার, গীতিকার, মিউজিক প্রোডিউসার ও সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার। 'বৃষ্টি ঝরে যায়' গান দিয়ে শুরু তার গানের ক্যারিয়ার। প্রায় ১৫ বছর গানের জীবন অতিক্রম করলেন তিনি। 'দূরে কোথাও', 'এক পলকে', 'আমারে ছাড়িয়া', 'উজানের ডেউ'সহ অজস্র জনপ্রিয় গান শ্রোতামহলে বেশ সমাদৃত এ গায়কের। তৌসিফের সুর-সঙ্গীতেও অনেক জনপ্রিয় গান প্রকাশ হয়েছে বিভিন্ন শিল্পীর কণ্ঠে।
করোনাকালীন সময়ে গান চর্চা ও আসন্ন ঈদ নিয়ে নিজের ভাবনার কথা জানিয়েছেন তিনি জাগোনিউজের কাছে। সঙ্গে ছিলেন অরণ্য শোয়েব- জাগো নিউজ : আপনার বর্তমান অবস্থার কথা বলুন?তৌসিফ আহমেদ : এখন তো পুরো দেশ সংকটে এই মহামারীর জন্য। আমার অবস্থাও সবার মতই ঘরবন্দি হয়ে আছি প্রায় দুই মাস। পরিবারকে সময় দিচ্ছি। জাগো নিউজ : করোনার কারণে লম্বা অবসর এলো। বিশেষ কি করলেন?তৌসিফ : প্রথম কয়েকদিন প্যানিকে কেটেছে দেশের কি হচ্ছে কি হবে ভেবে ভেবে। ৮-১০ দিন যাওয়ার পরে বুঝতে পারলাম এটা লং টাইম ইফেক্ট।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.