You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওষুধিগুণে পরিপূর্ণ কাঁচা আম!

এখন কাঁচা আমের মৌসুম। বাজারে খুব সহজেই পাওয়া যাচ্ছে কাঁচা আম। কাঁচা আমের তৈরি জুস, আচার, জেলি, মোরব্বা খেতে দারুণ সুস্বাদু। জানেন কি, কাঁচা আমের রয়েছে অনেক ওষুধিগুণও! দেহে নানান কঠিন রোগ থেকে কাঁচা আম আমাদের রক্ষা করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কাঁচা আম রাখা জরুরি। চলুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের উপকারিতা সম্পর্কে- > কাঁচা আম ভিটামিন ও মিনারেলের একটি ভরপুর উৎস। যা শরীরে পুষ্টির যোগান দেয়। > ক্যারোটিন ও ভিটামিনে সমৃদ্ধ কাঁচা আম। এটি আমাদের চোখ ভালো রাখে। > এতে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্ট ডিজিজ প্রতিরোধে সাহায্য করে। > ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন-২, ক্যালসিয়াম ও আয়রন ভালো পরিমাণে রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরি। > নিয়মিত এক্সারসাইজের অভ্যেস থাকলে কাঁচা আম খান। কাঁচা আম পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করতে বেশ সহায়ক। > পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকায় অ্যাসিডিটি মাসল ক্র্যাম্প, স্ট্রেস ও হার্টের সমস্যায় এটি খুব উপকারী। > অ্যানিমিয়া সমস্যায় এটি বেশ উপকারী। কারণ কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। > এই ফল ফাইবার-সমৃদ্ধ হওয়ায় কনস্টিপেশন দূর করে। এছাড়া কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। > কলেরা, অ্যানিমিয়া ও টিউবারকিউলোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে কাঁচা আম। > ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ হওয়ায় কাঁচা আম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে ও গরমের সময় সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা করে। > আমের বীজ শুকিয়ে পাউডার করে নিন। ডায়রিয়া সারানোর জন্য এটি বেশ উপকারী। > ডায়াবেটিসের সমস্যার প্রকোপ কমাতে আম গাছের পাতা বেশ সহায়ক। > কাঁচা আম ন্যাট্রাইফিস ও কিডনির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। > এটি নিঃশ্বাস ও জ্বরের সমস্যা উপশম করে। > এতে যথেষ্ট পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। তাছাড়া অ্যালকালাইন জাতীয় খাবার হওয়ায় এউ ফল অ্যাসিডিটি উপশমে ভালো কাজ করে। > অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায়, এতে অ্যান্টি-ভাইরাস ও অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান রয়েছে। > আমের পাল্প ত্বক উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। > আমের পাতলা স্লাইস ত্বকের ওপর কিছুক্ষণ রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যা কমে যাবে। > কাঁচা আম শুকিয়ে তৈরি করুন আমচুর গুঁড়া। এটি স্কার্ভি সারানোয় কার্যকর। > পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন