শুক্রবার (২২ মে) রাতে উপজেলার শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের জোলাগাতী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নির্যাতিতা ও তার আহত ভাইকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর জোলাগাতী ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মামুন হোসেন বাংলানিউজকে জানান, রাতে স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরে আলম তাকে ফোন করে ঘটনাটি জানান।
পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় শিকদার বাড়ি সংলগ্ন একটি ব্রিজের কাছে নিয়ে আসেন। রাত আনুমানিক ১২টার দিকে ওই তরুণীকে অজ্ঞান অবস্থায় ও তার ভাইকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তারা পেশায় মৎস্য শিকারী।
হামলায় আহত যুবক বাংলানিউজকে জানান, রাতে ওই গ্রামের মহারাজ হোসেনের বাড়িতে মাছ দিয়ে ফেরার পথে তার (মহারাজ) শ্বশুর এছাহাক শিকদারের বাড়ির কাছে পৌঁছালে স্থানীয় ৬/৭ জন যুবক তার বোনকে তুলে নিতে চায়। এতে বাধা দিলে স্থানীয় মোজাম্মেল বয়াতির ছেলে জামাল বয়াতি (২৮), মোসলেম শিকদারের ছেলে জিয়াদুল শিকদার (২৫), শাহীন হাওলাদারের ছেলে আবু বক্কর ছিদ্দিকী (২৪) ও মাহাবুব শিকদারের ছেলে মিজান শিকদার (২৬) ও হক মৃধার ছেলে ইব্রাহিম মৃধা (২৩) তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়। এসময় তাদের সঙ্গে থাকা মোসলেম গাজীর ছেলে কামাল গাজী (৩৫) ও আকব্বর আলী হাওলাদারের ছেলে শাহিন হাওলাদার (২৫) তার বোনকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. সুভ্রত বিশ্বাস বাংলানিউজকে জানান, ওই তরুণীকে হাসপাতালে ভর্তি করার কিছু পর তার জ্ঞান ফেরে। তার ভাইয়ের ডান হাঁটু, ও বাম হাতের কনুই থেতলানো এবং মাথার উপরে ডান পাশে কাটা চিহ্ন পাওয়া গেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.