বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টারবয়দ্বয় সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল। পৃথকভাবে দুজনের জনপ্রিয়তা খুঁজতে গেলে বিপাকে পড়তেই হবে। তবে জনপ্রিয়তার পাল্লা কার ভারি- বিষয়টা সহজ করে দিল ফেসবুক ও ইউটিউব। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যার যতবেশি ফলোয়ার বা অনুসরণকারী, তাকেই জনপ্রিয় মনে করা হয়। সেদিক থেকে ফেসবুকে এগিয়ে সাকিব, ইউটিউবে তামিম।
যদিও বাস্তবিক অর্থে জনপ্রিয়তা পরিমাপের নিয়ামক ফেসবুক, ইউটিউব হতে পারে না। কেননা ক্রিকেটারদের অসংখ্য পাড় ভক্ত আছেন যাদের নেট দুনিয়ায় তেমন বিচরণ নেই।
ফেসবুকে সাকিবের ফলোয়ার বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি, ১১ মিলিয়ন। তামিমের মোটে ২.৬ মিলিয়ন। মুশফিক (৯.৫), মাশরাফী (৮.৪), মোস্তাফিজের (৬.৩) চেয়ে অনেক কম। তবে ইউটিউবে অনেক এগিয়ে তামিম। এই প্ল্যাটফর্মে সতীর্থদের অগ্রদূতও বলা যায় তাকে। তামিম-সাকিব নিজেদের নামে ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন এ মাসেই। করোনাকালে দেশ-বিদেশের সাবেক ও বর্তমান তারকাদের নিয়ে ফেসবুকে তামিমের লাইভ শো বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ক্রিকেটভক্ত, সাবেক-বর্তমান ক্রিকেটার, এমনকি বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও তামিমের অনুষ্ঠানের নিয়মিত দর্শক।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.