গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের ফলে ভবিষ্যতে আসবে আরও শক্তিশালী সাইক্লোন আসবে বলে আভাস দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা যত বাড়বে ততই বাড়বে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা। ঘূর্ণিঝড় আম্ফান গেলেও এখনো স্তব্ধ উপকূলে বিস্তীর্ণ এলাকা। প্রকৃতির এমন তাণ্ডব শেষ কবে দেখেছিলেন তা মনে করতে পারছেন না কেউ। স্থানীয়ভাবে ঝড়ের প্রকোপ নয়, একের পর এক জেলা তছনছ করে এগিয়েছে আম্ফান।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো দেখা বাকি রয়েছে। বিশ্ব উষ্ণায়ন যত বাড়বে তত বাড়বে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা। যাতে আরও ঝুঁকি বাড়বে উপকূলে। এক প্রতিবেদনে গবেষকরা বলছেন, ১৯৭৯ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে স্পষ্ট দেখা যায় সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়গুলো ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে। একের পর এক রেকর্ড ভেঙে চলেছে তারা। বিশেষ করে ঘণ্টায় ১৮৫ কিলোমিটার বা তার বেশি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। তারা বলছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা যত বাড়বে ততই বাড়বে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.