অবসর নয় আবার অনেকটা অবসরের মতোই। সারাদিন বাড়িতেই থাকা। খাওয়া আর ঘুম। অফিসের কাজ করতে হলে তাও বাড়িতে বসেই। ঘরের টুকিটাকি কাজ করেও সময় ফুরোয় না যেন। তাই সুযোগ পেলেই একটু ঘুমিয়ে নেয়া। বেলা করে ঘুম থেকে ওঠার এই সুযোগটা অনেকেই হাতছাড়া করতে চাচ্ছেন না যেন! কিন্তু এই অতিরিক্ত ঘুম যে আপনার শরীরের অনেকগুলো ক্ষতির কারণ হতে পারে তা জানেন কি?
বিষণ্ণতা কাটাতে ঘুমের আশ্রয় নিচ্ছেন? এদিকে সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ৯ ঘণ্টা ও তার বেশি সময় ঘুমান, তাদের মধ্যে বিষণ্ণতার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই মন ভালো রাখার জন্য নানা সৃজনশীল কাজ করতে হবে। ততটুকু সময়ই ঘুমাবেন, যতটুকু দরকার। অতিরিক্ত ঘুম ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এখন বাড়িতে বসে অফিসের কাজ করতে হচ্ছে অনেককে। আবার বাড়িরও নানা কাজ সামলাতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে মস্তিষ্কে চাপ পড়ছে বেশ ভালোভাবেই। এদিকে বেশি সময়ের ঘুম মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতা হ্রাস করে। তাই ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে চাইলে ঘুমের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনুন।
বর্তমানে এক ভয়াবহ অসুখের নাম ডায়াবেটিস। এটি আরও অনেক অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কানাডার কুইবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়, রাতে আট ঘণ্টার বেশি ঘুমের কারণে রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা হারায় দেহ। এতে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের শঙ্কা বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকতে চাইলে ঘুম কমান।
সুস্থ থাকতে চাইলে হৃদযন্ত্র ভালো রাখার বিকল্প নেই। কিন্তু দৈনিক আট ঘণ্টার বেশি সময় নিয়মিত ঘুমালে হৃদযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ভেবে দেখুন, নিজের হাতেই নিজের হৃদযন্ত্রের বারোটা বাজাবেন কি না?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.