কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাইরে তালা ভেতরে ক্রেতা

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ২০ মে ২০২০, ১৬:৪৫

যতই দিন যাচ্ছে ততই আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। অপরদিকে ক্রেতা-বিক্রেতারা প্রশাসনের সঙ্গে খেলছে লুকোচুরি খেলা।
এই লুকোচুরি খেলা বন্ধ করতে এবং করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং স্থানীয় কাউন্সিলররা বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে প্রতিনিয়ত অভিযান চালাচ্ছে। বন্ধ করে দিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তারপরও ঠেকানো যাচ্ছেনা না। নারী-পুরুষ ভোর হলেই দলে দলে বের হচ্ছে ঈদের কেনাকাটা করতে।

এ পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন ইউপির গ্রামে-গঞ্জে, অলি-গলিতে একাধিক স্থানে অভিযান চালিয়েছে ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ শামসুল তাবরীজের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সিলগালা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

চকরিয়ার ইউএনও সৈয়দ শামসুল তাবরীজ বলেন, যতই দিন গড়াচ্ছে চকরিয়ায় ততো করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন নিয়মনীতি জারি করা হয়েছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সরকারের এই আদেশ অমান্য করে দোকান খুলে ব্যবসা করছে। কেউ কেউ অযথা বাইরে ঘুরাফেরা করছে। এতে মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব।

তাই ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে উপজেলার বদরখালী বাজার, হারবাং বাজার, বরইতলী বাজার, ডুলাহাজারা বাজারসহ আরো কয়েকটি ইউপির বাজারগুলোতে অভিযান চালানো হয়েছে। এ সময় প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং বেশ কয়েকটি দোকান সিলগালা করে দেয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, অভিযানে দেখা যায় পৌরশহরের কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী গ্রামে গিয়ে দোকান খুলে বসেছে। তারা প্রতিদিন সেহরি খাওয়ার পর থেকে দোকান খুলে ব্যবসা চালাচ্ছে। ওইসব দোকানদাররা কাস্টমার ঢুকার পর ভেতর থেকে তালা লাগিয়ে দেয়। এভাবেই ব্যবসা করছিলো তারা।

এ ধরনের তথ্য পাওয়ার পর ওইসব এলাকায় অভিযান চালানো হয়। পরে এর সত্যতাও পায়। এজন্য ওইসব দোকানদারদের কাছ থেকে জরিমানা, মুচলেকা ছাড়াও বেশ কয়েকটি দোকান সিলগালা করে দিয়েছি। প্রতিটি এলাকায় সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও