You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দূরে থেকেই ঈদের আনন্দ

রেলস্টেশনে টিকিটের লাইন, বাস–লঞ্চ টার্মিনালে ঈদের আগের সেই পরিচিত ভিড়, জনসমুদ্র এবার অনুপস্থিত। প্রতিবছরই যাঁরা ঈদে বাড়িতে যান, করোনাকালে এবার তাঁরা যেতে পারবেন না। থেকে যাবেন যাঁর যাঁর জায়গায়। তাই বলে কি ঈদের আনন্দ–উদ্​যাপন হবে না? হবে, ফোনে–ভিডিওতে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে।  শুকনা খেজুর শাখার মতো শাওয়াল মাসের একফালি বাঁকা চাঁদ উঠবে পশ্চিমের আকাশে। মেঘ না থাকলে চোখেও পড়বে। রেডিও–টিভিতে বাজবে নজরুলের সেই চেনাগানের সুর ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ...’। এবারের ঈদে অনেক আনন্দ, অনেক চেনা ছবিই থাকবে না। এই ঈদে আগের অনেক কিছুই যে থাকছে না, তার আলামত বেশ কিছু দিন থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল। রাজধানীর বিপণিবিতানগুলোর সামনে সুসজ্জিত তোরণ, রাতের বাহারি আলোকচ্ছটা, আর সামনে–ভেতরে উপচে পড়া ভিড় নেই, মাঝরাত পর্যন্ত কেনাকাটা। করোনাভাইরাসের এই দুঃসময়ে বেশির ভাগ মানুষের ঈদের কোনাকাটার তাড়া নেই। রাজধানীতে দূরপাল্লার বাস টার্মিনাল প্রায় জনহীন। টিকিটের জন্য লাইন নেই রেলস্টেশনে, হুড়োহুড়ি নেই সদরঘাটে। রাজধানীর বাইরেও এক জেলার কর্মজীবীদের অন্য জেলায় নিজের বাড়িতে যাওয়ার তাড়া নেই। অতি ব্যতিক্রম ছাড়া ঈদে কেউ এবার বাড়ি যাচ্ছেন না।  ঈদে গ্রামের বাড়ি ফেরার যে প্রবল প্রেরণা, তা কাজ করছে না কারোর ভেতরেই। তবে মনের ভেতরে মোচড় দিচ্ছে আক্ষেপ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন