ঘুর্ণিঝড় আম্পানের তাণ্ডবের আশঙ্কায় প্রহর গুনছে পশ্চিমবাংলা ও বাংলাদেশ। বুধবার (২০ মে) দুপুরের পর থেকে যেকোনো সময় স্থলভাগে আছড়ে পড়বে আম্পান। এবং তখন তার গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১৬৫-১৭৫ কিলোমিটার। এবং তা আঘাত হানবে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ অথবা ক্যানিং এর দিকে।
এর আগে জানা যায়, দীঘার সমুদ্র পাড়ে আছড়ে পড়তে পারে আম্পান। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে আম্পান তার গতিপথ পাল্টেছে এবং তার ফলে কিছুটা গতিক্ষয় হয়েছে। তবে মোটেও চরিত্র পাল্টায়নি। ফলে ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে তছনছ হতে পারে দুই বাংলার সুন্দরবনের একাংশ। তবে বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গ ক্ষতির মুখ দেখবে বেশি। এমনটাই আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গেছে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে আরও জানা গেছে যে, আম্পান তিনটি স্তরে স্থল ভাগে প্রবেশ করবে। মাথা-চোখ-লেজ। ফলে স্থলভাগে দুবার আচমকা ঝড় দেখা যেতে পারে। অর্থাৎ বিকেলে যখন ঝড়ের মাথা প্রবেশ করবে তখন একবার। এরপর কমে যাবে ঝড়ের দাপট। শুরু হবে স্বাভাবিক বৃষ্টি। এরপর ঝড়ের শেষ ভাগ অর্থাৎ লেজ যখন রাতের দিকে স্থলভাগে আছড়ে পড়বে তখন তার দাপট আবার দেখা যাবে। এবং যে সময় লেজ পশ্চিমবঙ্গে থাকবে তখন মাথা থাকবে বাংলাদেশে। ফলে স্বাভাবিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়বে দুই বাংলা। পশ্চিমবাংলার নিরিখে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে তিন জেলায়। দুই ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুর। কলকাতাতেও ঝড় বয়ে যাবে ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.