আমরা প্রায় সময় বলি, আমি বাজার থেকে আস্ত মরিচ কিনে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিজে মিলিং করি। তারপর বুলি আওড়ানোর চেষ্টা করি আমি নিরাপদ, নির্ভেজাল ও বিশুদ্ধ মরিচের গুঁড়া খাচ্ছি।
আসলে কি তাই! গবেষকরা কি বলে শুনুন?মসলা গবেষকদের দেয়া তথ্যমতে, আড়তদারেরা স্যাঁতসেঁতে অন্ধকার জায়গায় চটের বস্তায় শুকনো মরিচের বস্তাগুলো রাখার ফলে মরিচের মধ্যে অতিরিক্ত ময়েশ্চােরসহ জন্ম নিচ্ছে মানবশরীরে ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান "আলফাটক্সিন"।
আর মরিচ গাছগুলো অর্গানিক পদ্ধতিতে চাষ করা হয় না বলে, মরিচ গাছকে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য গাছে ব্যবহার করা রিংডেন ও ডায়াজিনসহ বিভিন্ন কীটনাশক। যা শুকনো মরিচে থেকে যাচ্ছে, গবেষকরা বলেন এসব কীটনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব রান্নার পর ও থেকে যায়।
অন্যদিকে শুকনো মরিচে খাবার অনুপযোগী প্রায় ৩০% বোটা থাকে। যা বলতে গেলে মসলা নয় গাছ। বেশিরভাগ সময় মিলিংয়ের আগে খাবার অনুপযোগী বোঁটাগুলো আলাদা করা হয় না।যার ফলে মরিচের লাল রং কমে যাই তাই আড়তদারেরা মরিচের রং লাল করতে এবং ঝাল বৃদ্ধি করার জন্য মরিচের গায়ে লাল বর্ণের স্বাদ ও গন্ধহীন রাসায়নিক পেপরিক মেশাচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.