নিয়মনীতি ও চাকরির বিধিমালা না মেনে ইনল্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার (জাহাজের ইঞ্জিন চালক) আবুল কালাম আজাদকে মোংলা বন্দরের নির্বাহী প্রকৌশলী (নৌ) হিসেবে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, ২০১৪ সালে ৫৬টি পদে ২ কোটি টাকা অর্থ বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধভাবে পদোন্নতি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট পদোন্নতি কমিটির বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে চলতি বছরের ১৮ মার্চ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে তদন্ত করে ১ (এক) মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হয়। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ দুর্নীতি দমন কমিশনের চিঠি দেওয়ার দুই মাস অতিবাহিত হওয়ার পর গত ৭ মে ২০২০ তারিখে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে তদন্তেও কোনো অগ্রগতি নেই। মোংলা বন্দর
সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের একটি পদোন্নতি বোর্ড বন্দরের ৫৬ জনকে বিভিন্ন পদে পদোন্নতি দেয়। এর মধ্যে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ইনল্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার থেকে সহকারী প্রকৌশলী (নৌ) পদে আবুল কালাম আজাদ, সোহেল রানা ও মুজিবুর রহমানকে পদোন্নতি দেয়। নিয়ম বহির্ভূতভাবে পদোন্নতি দেওয়ায় বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম অসন্তোষ দেখা দেয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.