কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নাজাত পেতে কে কী করেছি, ভাবুন তো একবার

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২০, ০৯:০০

আখিরাতই আমাদের একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা। সেই ঠিকানা আরামের হবে না- আজাবের; তা কারও জানা নেই। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা মৃত্যুকে বেশি বেশি স্মরণ করো, যা দুনিয়ার সব অবৈধ স্বাদকে নষ্ট করে দেবে।’

বস্তুবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে জীবন আর কিছুই নয়, খানিক সময়ের সমষ্টিমাত্র। সময়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এককের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে জীবনকালের বিস্তৃত পরিধি। কিন্তু অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, সময়ের একটি তিলক পরিমাণ মুহূর্তও মানুষের নিজস্ব নয়। মানুষের যিনি শক্তিমান সৃষ্টিকর্তা- যিনি সব কিছুরই একচ্ছত্র অধিপতি, তিনিই সময়ের নিরঙ্কুশ মালিক। মানুষের কাছে সময়ের অংশ আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে অতি গুরুত্বপূর্ণ আমানত। পরকালে কঠিন দিনে প্রত্যেকটি মানুষকে প্রভুর সামনে তাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের হিসাব দিতে হবে। একচুল পরিমাণ ছলনা কিংবা গোঁজামিলের কোনো প্রকার সুযোগ সেদিন মিলবে না। চ

লছে সিয়াম সাধনার মাস। আমরা ইতোমধ্যে রহমত, মাগফিরাতের ২০ দিন পার করেছি। নাজাত-প্রক্রিয়ার শেষ দশ দিন চলছে। নাজাত পেতে কে- কী করেছি, একবার ভাবুন! রোজা রাখা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের অন্যতম। অন্যদিকে, রমজানের রোজা রাখা মুসলমানদের ওপর ফরজ করা হয়েছে। ইরশাদ করা হয়েছে, পূর্ববর্তী সম্প্রদায়ের জন্যও একই বিধান ছিল অর্থাৎ, রোজা পালন শুধু কোরআনের মাধ্যমে প্রবর্তিত হয়নি। তার আগের আসমানী কিতাবেও সিয়াম সাধনা বা রোজার বিধান ছিল। পবিত্র আল কোরআনের সূরা বাকারাহ-এর ১৮৫ নম্বর আয়াতে মাহে রমজানের রোজা পালনের বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যে লোকসকল এ মাসটি পাবে সে যেন রোজা পালন করে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে