গত বছরের ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকেই চলছিল এই আলোচনা। বাংলাদেশ দলের খেলা থাক বা না থাক, একটি কথা উঠত যেকোন ক্রিকেট বিষয়ক আলোচনায়। তা হলো, কবে অবসর নেবেন মাশরাফি বিন মর্তুজা? কবে বিদায় জানাবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে? মাশরাফি নিজে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোন সিদ্ধান্ত জানাননি।
এ ব্যাপারে কোন প্রাথমিক ধারণাও দেননি সংবাদমাধ্যমে। মাঝে থেমে গিয়েছিল এই আলোচনা। তবে গত মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে অধিনায়কত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেন তিনি। এরপর ফের শুরু হয়েছিল নানান গুঞ্জন, বলাবলি শুরু হয়, এবার ক্রিকেট ছেড়ে দেয়া উচিৎ মাশরাফির। করোনাভাইরাসের কারণে ক্রিকেট বিষয়ক আলোচনা থেমে ছিল প্রায় দুই মাস। এখন আবার ধীরে ধীরে শুরু হচ্ছে এ আলোচনা। সেখানেও বাদ নেই মাশরাফির অবসর বিষয়ক কথাবার্তা।
এবার সরাসরি জাতীয় দলের নতুন পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনই বলছেন, মাশরাফির উচিৎ খেলা ছেড়ে দেয়া। এর পেছনে অবশ্য যুক্তিও রয়েছে তার। গিবসনের মতে, যেহেতু হেড কোচ রাসেল ডোমিঙ্গোর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় মাশরাফি নেই, তাই এখন আর খেলারও মানে নেই তার। জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোর বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো।
ওটিস গিবসন বলেছেন, ‘আমি মনে করি মাশরাফির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার অসাধারণ। সে নিজেকে এবং পুরো দেশকে অনেক কিছু দিয়েছে। তবে ২০২৩ বিশ্বকাপ যেহেতু সামনে, যেকোন কোচই তা নিয়ে ভাবছে এখন। আমি নিশ্চিত রাসেলও (ডোমিঙ্গো) তাই করছে।’ ‘তাই সে (ডোমিঙ্গো) হয়তো হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, শফিউল ইসলাম এবং এবাদত হোসেনদের মতো তরুণদের দিকেই বেশি আগ্রহী হবে। আমরা এখনও এবাদতকে সাদা বলের ক্রিকেটে দেখিনি। এছাড়া তাসকিন আহমেদ ও খালেদ আহমেদও সুস্থ হয়ে ফিরেছে। দেশে অনেক তরুণ প্রতিভা রয়েছে।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.