You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘চার চোখু’ হয়েও টানা দুই দশক যিনি শাসিয়েছেন বিশ্ব ক্রিকেট

ক্লাইভ লয়েড। শুধু একটা নামই নয়, একটা অধ্যায়ও। যার অসাধারণ ব্যাটিং শৈলী আর মন মুগ্ধকর নেতৃত্বে সে সময়ে বিশ্বসেরা দলে পরিণত হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টেস্টে ১ নম্বর দলের সঙ্গে ক্যারিবিয়ানদের তিনি জিতিয়েছেন টানা দুইটা বিশ্বকাপ। ফলস্বরুপ ৪র্থ ক্রিকেটার হিসেবে ভূষিত হয়েছেন স্যার উপাধিতে। কিংবদন্তিদের নিয়ে খেলার সময়ের বিশেষ আয়োজনে আজ থাকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েডের গল্প। ‘চার চোখু’ হয়েও টানা দুই দশক যিনি শাসিয়েছেন বিশ্ব ক্রিকেট। অধিনায়কত্ব আর ভারী রিমের আড়ালে ভেসে উঠতো যার ক্রিকেটীয় ব্যক্তিত্ব। টানা দুইটা বিশ্বকাপ কিংবা ২২ গজের পিচে যিনি গড়েছিলেন একক শাসন তিনি ক্যারিবিয়ান মহানায়ক স্যার ক্লাইভ হুবার্ট লয়েড। গায়ানার জর্জটাউনে ছোট্ট ছিমছাম শহরে জন্ম লয়েডের। ব্যক্তিগত জীবনে নিজেও ছিলেন শান্ত। তাইতো ভাবতে অবাকই লাগে কথা-বার্তা, চাল-চলন আর স্বাভাবে স্থির এই মানুষটি কিভাবে বাটিংয়ে এতটা খুনে হতেন! ১২ বছর বয়সে মারপিট ঠেকাতে গিয়ে আঘাত পান চোখে, সেই থেকে চশমাই তার নিত্য সঙ্গী। শৈশবে ক্রিকেটের চেয়ে বেসবলই বেশি পছন্দের ছিল লয়েডের। তবে বাড়ির কাছের ডেমেরারা ক্রিকেট ক্লাবই বদলে দেয় তার জীবনের গতিপথ। ১৫ বছর বয়সে বাবার মৃত্যু পরিবেশ করে দেয় আরো কঠিন। তবে প্রতিভাবান বলেই মানিয়ে নেন দ্রুতই। ডেমেরারা'র হয়ে ধারাবাহিক ভালো খেলার ফলে গায়ানার হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ডাক পড়ে লয়েডের। সেখানেও ছড়ান তার দ্যুতি। ১৯৬৬ সালে ভারত সফরে প্রথমবারের মতো সুযোগ মেলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে মাঠে নামার। এর পরের গল্প শুধুই এগিয়ে যাওয়ার। ৭০ সালে তৎকালিন অধিনায়ক গ্যারি সোবার্সের ইনজুরি শাপে বড় হয়ে আসলো লয়েডের। পেলেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্ব। আর পূর্ণমেয়াদে অধিনায়ক হন ১৯৭৪/৭৫ মৌসুমে আবারো সেই ভারত সফরে। সেই সিরিজে ৩ সেঞ্চুরি আর ক্যাপ্টেন্স নকে ক্যারিবিয়ানরা সিরিজ জিতলো ৩-২ ব্যবধানে। তবে বিশ্বসেরা নিজেকে প্রমাণের জন্য বেছে নিলেন প্রথম বিশ্বকাপের মঞ্চ। ফাইনালে ৮৫ বলে ১২ চার আর ২ ছক্কায় লয়েড করেন ১০২ রান। বলহাতে নেন ১ উইকেট। ফলাফল বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট। এভাবে জেতেন পরবর্তী ট্রফিটাও। বয়স যত বেড়েছে ঘন গোফের সঙ্গে আরো পরিণত হয়েছেন ক্লাইভ। ১৯৪১ সালের পর টেস্টে তার গড় ছিলো ৬১.৬৩। আর যখন থামলেন ১১০ টেস্টে তার রান ৭৫১৫। আর ওডিআইতে ৮৭ ম্যাচে ১৯৭৭। ক্রিকেটার ও অধিনায়ক হিসেবে সারাটা জীবন সতীর্থদের জন্য লড়ে গেছেন লয়েড। ফলে পেয়েছন অনেক সম্মাননা। গায়ানা সরকার তাকে 'অর্ডার অব দ্যা রোরেইমা' ত্রিনিদাদ সরকার চকোনিয়া মেডাল ক্লাস ওয়ান, ইংল্যান্ডের ল্যাংশায়ার তাকে ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার ডিগ্রিতে ভূষিত করেন। এমনকি ৪র্থ ক্রিকেটার হিসেবে ভূষিত হন স্যার উপাধিতে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন