মে মাস মানে শেখ হাসিনার ফিরে আসার হার না মানা এক লড়াকু দেশ প্রেমিকের গল্প। জন্মদাতা ও জন্মভূমির ঋণ শোধের এক জন্মযোদ্ধার প্রত্যয় ব্যক্ত। অপরাধী খুনি অন্ধকারের অপশক্তির মনোবল ভেঙে চুরমার করে দেওয়ার চূড়ান্ত হুঁশিয়ারি।
আজ থেকে ৭২ বছর আগে ২৮ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার প্রথম জন্ম হলেও ৭ ও ১৭ মে নতুনভাবে বাংলাদেশ ও বাঙালির কাছে পুনর্জীবন পেয়েছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মীদের ঢেলে দেয়া বুকের তাজা রক্ত ও তাঁর সঠিক নেতৃত্ব বাঙালির মুক্তির আন্দোলনের দিশারি হয়ে উঠলেন তিনি। রাজপথে বাবার আন্দোলন-লড়াইয়ের জীবন আর পর্দার আড়াল থেকে বাবার সব লড়াইয়ে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকা মায়ের সংগ্রাম দেখতে দেখতে বড় হয়ে ওঠা সেই প্রথম সন্তান নিজেও বেছে নিয়েছেন পিতা-মাতার পদাঙ্ক। বাবা বঙ্গবন্ধু নিজের শিক্ষাজীবন থেকেই ছিলেন সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে উচ্চকণ্ঠ। সেই পথ অনুসরণ করেছেন তার প্রথম সন্তানও।
আবার বঙ্গবন্ধু যেমন পরিণত বয়সে এসে দেশের মানুষের মুক্তি এনে দিয়ে পরিণত হয়েছিলেন বিশ্বরাজনীতির বলিষ্ঠ এক কণ্ঠস্বরে, ঠিক তেমনি তার প্রথম সেই সন্তানও পরিণত বয়সে এসে দেশের মানুষের অর্থনৈতিক-সামাজিক মুক্তি আর উন্নয়নের লড়াইয়ের মাধ্যমে পরিণত হয়েছেন বিশ্বনেতায়। কারও কাছে শান্তির দূত, কারও কাছে বিশ্বের নেতা, কারও কাছে মানবতার নেতা হিসেবে পরিণত হওয়া তিনি আর কেউ নন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.