করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু দুই কমে এসেছে তুরস্কে। তাই ক্রমান্বয়ে দেশটি অর্থনীতিও খুলে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। প্রথম অবস্থায স্বাস্থ্য পর্যটন খুলে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তবে বিদেশি যারা চিকিৎসার জন্য আসবেন তাদের আইসোলেশনসহ বেশকিছু নিয়ম নীতি মেনেই আসতে হবে। যেমন একজন রোগী সঙ্গে সর্বোচ্চ দুইজন নিয়ে আসতে পারবেন। তাদের কভিড-১৯ পরীক্ষার মধ্যদিয়েই দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে।
যদি নিজ দেশে পরীক্ষা করার সুযোগ থাকে, তাহলে রোগী ও তার সেবকরা নিজ দেশেই কভিড-১৯ পরীক্ষা করে ৪৮ ঘন্টা আগের রিপোর্ট নিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে যাদের কভিড-১৯ নেগেটিভি আসবে তাদের কেবল দেশটিতে ঢুকতে দেয়া হবে। আগেই হাসপাতাল বা ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিতে হবে। দেশটিতে প্রবেশ করার পর রোগী এবং তার সেবকরা সরাসরি হাসপাতালে যাবেন। অন্য কোথাও যেতে পারবেন না। সেখানেই তাদের থাকার ব্যবস্থা হবে।
বলা হয়, ৩১ দেশের রোগীরা ২০ মে থেকে তুরস্কে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণে যেতে পারবেন। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- ইরাক, লিবিয়া, আজারবাইজান, জর্জিয়া, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কাজাখাস্তান, গ্রিস, ইউক্রেন, রাশিয়া, জিবুতি, আলজেরিয়া, কসোভো, মেসেডোনিয়া, আলবেনিয়া, বসনিয়া এবং হার্জেগোভিনা, রোমানিয়া, সার্বিয়া, বুলগেরিয়া, মলদোভা, সোমালিয়া, কুয়েত, কাতার, বাহরাইন, ওমান, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, নেদাল্যান্ডস, পাকিস্তান, কিরগিস্তান এবং তার্কিস রিপাবলিক অব নর্দান সাইপ্রাস।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.