করোনাভাইরাসসহ সবরকম সংক্রমণ এড়াতে সর্বোচ্চ জোর দিতে হবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উপর। হোক তা নিজের কিংবা ঘরবাড়ির। আগে যারা এ বিষয়ে উদাসীন ছিলেন তারাও এখন এর গুরুত্ব বুঝতে শুরু করেছেন। প্রতিটি ঘরকেই জীবাণুমুক্ত রাখতে এখন অতিরিক্ত যত্ন প্রয়োজন। সাবান দিয়ে ঘরের মেঝে, জানালা, রান্নাঘর, বাথরুম সবই পরিষ্কার করা যায়। কিন্তু তাতে পরিষ্কার হলেও জীবাণুমুক্ত করতে আরও কিছু দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আস্তে আস্তে সবাই আবার আগের মতো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে শুরু করলে অনেক নিয়ম মেনে চলতে হবে।বাইরে যাতায়াত বাড়লে, লোকজনের আনাগোনা শুরু হলে, গৃহকর্মীরা ফিরলে ঘরবাড়ি পরিষ্কারের প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়বে।
এই সময় ঘরবাড়ি পরিষ্কারের কাজে ভরসা করতে পারেন অ্যালকোহল, প্যারক্সাইড বা ক্লোরিনযুক্ত কিছু উপাদানের উপর। এককথায় এদের ‘ক্লিনিং এজেন্ট’ বলে। সাধারণ ওষুধের দোকানেই এগুলো পাওয়া যায়। এর সঙ্গে জীবাণুমুক্ত করার উপযোগী ওয়েট টিস্যুও কিনে রাখুন, এসব দিয়ে ঘরবাড়ি-বাথরুম পরিষ্কার করুন। ঘর মোছার সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিন। দিনে যেখানে দু’বার মুছতেন, সেখানে চারবার মুছুন। ঘর ঝাড়া-মোছার সঙ্গে কিন্তু ফ্যান ও এসি পরিষ্কার করাটাও খুব দরকারি। ঘর ঝাড়ামোছার সময় প্রতিদিন ফ্যান মুছে নিন। এসি সার্ভিসিং বন্ধ থাকলেও উপর উপর যতটা পারা যায় পরিষ্কার রাখুন। প্রয়োজনে এসির সংস্থার সঙ্গে কথা বলে সার্ভিসিংয়ের পরামর্শ নিন। বাড়ির মেঝে সাবান পানি দিয়ে মুছে নিলেই চলবে। কিন্তু এই সময় বাড়ির প্রতিটি সারফেসও একইভাবে জীবাণুমুক্ত করতে হবে বারবার। তবে জীবাণুমুক্ত করার আগে জায়গাটা একেবারে পরিষ্কার করে নিন।
ময়লা জমে থাকলে কিন্তু জীবাণুমুক্ত করার সলিউশন কোনো কাজ করবে না। ঘরবাড়ি পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ফ্রিজ-ওয়াশিং মেশিন এগুলোও পড়ে। ফ্রিজের ভিতর লেবু কেটে রেখে দিন। কোনো দুর্গন্ধ হবে না। এছাড়া ফ্রিজ ও ওয়াশিং মেশিনের বেলায় প্রয়োজনীয় সলিউশন দিয়ে তার বাইরেটা মুছে নিন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.