৫১ বছর বয়সী মার্কিন অভিনেতা ও র্যাপার উইল স্মিথকে হলিউড ভালোবাসে। কিন্তু তাঁর ছেলে জ্যাডেন স্মিথকে নয়। তারকা বাবার সন্তান বখে গেছেন, এমন উদাহরণ ভূরি ভূরি। তবে শুরু থেকেই ‘জ্যাডেন স্মিথ’কে হলিউডের ভবিষ্যৎ হিসেবে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন রথী-মহারথীদের অনেকেই। ২০০৬ সালে মুক্তি পায় উইল স্মিথ ও জ্যাডেন স্মিথ অভিনীত ‘পারসুইট অব হ্যাপিনেস’। তখন জ্যাডেন স্মিথের বয়স মাত্র ৭। এই বয়সেই জ্যাডেনকে নিয়ে হইরই শুরু হয়ে যায়। আর শিশু জ্যাডেন সব ভুলে নিজেকে তারকা ভাবতে শুরু করেন। ইনস্টাগ্রামে ১ কোটি ৪৮ লাখ ভক্ত জ্যাডেনের। এরপর জ্যাডেনের আরেকটা ছবি মুক্তি পায়। ১৯৫১ সালে মুক্তি পাওয়া সাদাকালো ‘স্কাই ফাই’ ছবির রিমেক ‘দ্য ডে দ্য আর্থ স্টুড স্টিল’ মুক্তি পায় ২০০৮ সালে। জ্যাডেন যে উচ্ছৃঙ্খল, তা প্রথম গণমাধ্যমে আসে ২০০৯ সালে। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১০। ১৯৮৪ সালে মুক্তি পাওয়া বিখ্যাত হলিউড ছবি ‘দ্য কারাতে কিড’ নতুন করে বড় পর্দায় আনার কাজ চলছিল। শুটিংয়ে জ্যাডেন পরিচালক বা অ্যাকশন ডিরেক্টর, কারও কথা শুনতে রাজি নন। মেকাপ আর্টিস্টের সঙ্গে তো হাতাহাতি পর্যায়ে গেল। সহকর্মীরাও একাধিকবার বাজে ব্যবহারের অভিযোগ আনায় সেট থেকে ফোন গেল উইল স্মিথের ফোনে। দুবার অস্কার মনোনয়ন পাওয়া গ্র্যামি বিজয়ী এই তারকা সব শুনে ফোন রেখে দিলেন। বলা হলো, অভিনেতা, তারকা ও একজন হলিউড আইকন হিসেবে উইল প্লাস নম্বর পেলেও, বাবা হিসেবে টেনেটুনেও পাস করানো যাবে না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.